Date : 17th May, 2025 | Call 1800 452 567 | [email protected]
ক্রিকেটের ডার্বিতেও হার ইস্টবেঙ্গলেরপাক হাই কমিশনের আধিকারিকের সঙ্গে নিজেই ভিডিও পোস্ট করেছিলেন চরবৃত্তিতে অভিযুক্ত জ্যোতি!ছোটবেলার প্রেম ভোলেননি বার্ধক্যেও, বিবাহিতা প্রেমিকাকে নিয়ে পালালেন ৬০-এর আইনজীবীগরমেও ফ্রেশ লুক চাই? ওরিফ্লেমের এই দুই প্রোডাক্টে হবে কেল্লাফতেPregnancy: সন্তান মানে খুশির খবর! হবু বাবার দায়িত্বও অনেক, কীভাবে সামলাবেন? রইল টিপসOperation Sindoor: পাকিস্তানের ৬০০-র বেশি ড্রোন ধ্বংস করেছে ভারতীয় এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমমোবাইলের পাসওয়ার্ড আদানপ্রদান নিয়ে অশান্তি, চর্চায় 'ওপেন ফোন পলিসি,' এটা ভালবাসা বাড়ায় না সম্পর্ক ভাঙে? DA Case: বকেয়া ডিএ-র ২৫ শতাংশ ৬ সপ্তাহের মধ্যে দিতে হবে, পরের শুনানি ৪ অগস্টহার্ট অ্যাটাক! হবু স্ত্রীকে মঙ্গলসূত্র পরিয়েই মৃত্যুর কোলে ঢোলে পড়লেন যুবক, মর্মান্তিক ঘটনা কর্নাটকেIPL 2025: দরকার মাত্র ৬৭ রান, তাহলেই ‘কিং সাইজ’ রেকর্ড বিরাটের
Calcutta High Court

'পুলিশ হেনস্থা করছে', অভিযোগ করে হাইকোর্টের দ্বারস্থ মুর্শিদাবাদে নিহত পিতা-পুত্রের পরিবার

হরগোবিন্দ এবং চন্দন সম্পর্কে পিতা-পুত্র। তাঁদের স্ত্রীরা মুর্শিদাবাদ ছেড়ে কলকাতায় চলে এসেছেন। বিজেপির তরফ থেকে তাঁদের সল্টলেকে থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে।

'পুলিশ হেনস্থা করছে', অভিযোগ করে হাইকোর্টের দ্বারস্থ মুর্শিদাবাদে নিহত পিতা-পুত্রের পরিবার

ফাইল ছবি

শেষ আপডেট: 5 May 2025 16:32

দ্য ওয়াল ব্যুরো: মুর্শিদাবাদে (Murshidabad) ওয়াকফ অশান্তির জেরে মৃত্যু হয়েছিল হরগোবিন্দ দাস এবং চন্দন দাসের। তাঁদের পরিবারের সদস্যরা কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) দ্বারস্থ হয়েছেন হেনস্থার অভিযোগ তুলে! সোমবারই তাঁদের মামলা শোনার আর্জি জানানো হয়েছিল। তবে বিচারপতি একদিন পরে তাঁদের আসতে বলেছেন। অর্থাৎ মঙ্গলবার এই মামলার শুনানি হতে পারে হাইকোর্টে। 

হরগোবিন্দ এবং চন্দন সম্পর্কে পিতা-পুত্র। তাঁদের স্ত্রীরা মুর্শিদাবাদ ছেড়ে কলকাতায় চলে এসেছেন। বিজেপির তরফ থেকে তাঁদের সল্টলেকে থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে। কিন্তু অভিযোগ, পুলিশ তাঁদের জোর করে জেলায় ফিরিয়ে নিয়ে যেতে চাইছে। এই প্রেক্ষিতেই হেনস্থার অভিযোগ তুলে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা করেছেন দুজনের স্ত্রী। তাঁদের আইনজীবী চাইছিলেন সোমবারই মামলার শুনানি হোক। কিন্তু বিচারপতি মঙ্গলবার তাঁদের আসতে বলেছেন। 

পুলিশের পক্ষ থেকে অবশ্য জানানো হয়েছে, নিহতদের পরিবার যারা কলকাতায় রয়েছেন তাঁদের জেলা থেকে অপহরণের করা হয়েছে বলে অভিযোগ দায়ের হয়েছে তাঁদের কাছে। তাই তাদের বাড়ি ফিরিয়ে নিয়ে যেতেই মূলত মুর্শিদাবাদের পুলিশ এসেছে। এর সঙ্গে নিরাপত্তাহীনতার কোনও সম্পর্ক নেই। তবে পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে, সোমবার সকালে তাঁদের সল্টলেকের বাড়িতে দরজা ভেঙে ঢোকে পুলিশ। জোর করে মৃতদের স্ত্রীকে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। তবে দাস পরিবারের সদস্যদের দাবি, তাঁদের কেউই অপহরণ করেনি। নিরাপত্তার স্বার্থেই তাঁরা কলকাতায় রয়েছেন। 

এদিকে মৃতদের পরিবারকে নিয়ে আরও বিস্ফোরক অভিযোগ করেছেন কংগ্রেস নেতা অধীর রঞ্জন চৌধুরী। তাঁর অভিযোগ, মুর্শিবাদের আক্রান্তদের পরিবারের সদস্যদের সভায় হাজির করাতে না পারলে মুখ্যমন্ত্রীর ইজ্জত থাকবে না! তাই যারা সবকিছু হারিয়ে সর্বশান্ত, তাদের ওপর নতুন করে পুলিশি জুলুম শুরু হয়েছে! সভায় যাওয়ার জন্য বাড়ি বাড়ি গিয়ে পুলিশ চাপ দিচ্ছে।


ভিডিও স্টোরি