Date : 8th Jul, 2025 | Call 1800 452 567 | info@thewall.in
উঁকি দিচ্ছে বক্ষযুগল, স্পষ্ট সবুজ ব্রাও, দিশার খোলামেলা পোশাক দেখে লোকজন বলছে, 'উফ কী সেক্সি!'দিল্লিতে পুরনো গাড়িকে আর তেল দেবে না পেট্রল পাম্প, কলকাতা কতদূর?‘মেট্রো… ইন দিনো’র সাফল্যে আপ্লুত সারা আলি খান, বললেন, 'আমি যা কিছু করি সবই...''কসবাকাণ্ডে নির্লজ্জ মিথ্যাচার করছে বিজেপি', কার্তিকের প্রসঙ্গ টেনে বড় হুঁশিয়ারি কুণালেরটলিপাড়ার অচলাবস্থায় ক্ষুব্ধ হাইকোর্ট, ৭ দিনের মধ্যে সমাধানের নির্দেশ বিচারপতিরপ্রাক্তন প্রেমিকাকে খুন, রাগের বশে ছ'মাসের শিশুকেও কোপাল যুবক! দিল্লিতে নৃশংস হত্যাকাণ্ডভারতীয় নার্সের ফাঁসি ১৬ জুলাই, শেষ চেষ্টাও ব্যর্থ হলকসবাকাণ্ড: ২২ জুলাই পর্যন্ত মনোজিৎ-সহ চার অভিযুক্তর জেল হেফাজতের নির্দেশ'আমি ক্ষমাপ্রার্থী', ফোনে বললেন তৃণমূল বিধায়ক সোহম, তারপরেই ঘটল 'ম্যাজিক'নিরাপত্তারক্ষীদের নিয়ে শুভেন্দু কি বিধানসভায় ঢুকতে পারবেন? ২১ জুলাই হাইকোর্টে সিদ্ধান্ত
Alipurduar Incident

ট্যাংরা কাণ্ডের ছায়া মাদারিহাটে! সরকারি আবাসন থেকে উদ্ধার তিনজনের মৃতদেহ

আলিপুরদুয়ারের মাদারিহাটের এই ঘটনা এখন ফের চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে রাজ্যে। যে আবাসন থেকে মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে তা জলদাপাড়ার বন বিভাগের সরকারি আবাসন।

ট্যাংরা কাণ্ডের ছায়া মাদারিহাটে! সরকারি আবাসন থেকে উদ্ধার তিনজনের মৃতদেহ

প্রতীকী ছবি

শেষ আপডেট: 3 March 2025 13:06

দ্য ওয়াল ব্যুরো: কলকাতার ট্যাংরার ঘটনায় তোলপাড় হয়েছে রাজ্য। এবার উত্তরবঙ্গেও প্রায় একই ধরনের ঘটনা। একটি আবাসনের ঘর থেকে একই পরিবারের তিনজনের দেহ উদ্ধার হয়েছে। মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। 

আলিপুরদুয়ারের মাদারিহাটের এই ঘটনা এখন ফের চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে রাজ্যে। স্থানীয় সূত্রে খবর, যে আবাসন থেকে মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে তা জলদাপাড়ার বন বিভাগের সরকারি আবাসন। তার একটি ঘর থেকে মিলেছে এক যুবকের দেহ। অন্য একটি ঘর থেকে উদ্ধার হয়েছে এক প্রৌঢ়া এবং এক শিশুর দেহ। এটি খুন না আত্মহত্যার ঘটনা, তা নিয়ে ধন্দে পুলিশ। জলদাপাড়া জাতীয় উদ্যানের মাহুতের পরিবারের তিনজনের সদস্য বলে জানা গেছে।

পুলিশ জানতে পেরেছে, মাদারিহাট রেঞ্জ কার্যালয়ে সামনে মাহুত বিনোধ ওরাঁও-এর আবাসন এটি। সেখান থেকেই বিনোধের ভাই রবী ওঁরাও-এর ঝুলন্ত দেহ ও বিনোধের মা বিবি লোহার ও ১৩ বছরের ছেলের বিবেক ওঁরাও-এর মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে। পুলিশ জেনেছে ওই যুবক বেকার ছিলেন। তাঁর বাবা বন বিভাগে কাজ করতেন। সেই সূত্রে তিনি ওই আবাসনে থাকতেন।  

মৃত যুবকের এক আত্মীয় পুলিশকে জানিয়েছেন, রবিবার রাতে তিনি ওই আবাসনেই ছিলেন। একসঙ্গে খাওয়া-দাওয়াও করেন। তবে ভোরের দিকে নিজের বাড়ি চলে আসেন। পরে সোমবার বেলার দিকে স্ত্রীর থেকে এই খবর পান তিনি। পুলিশ বিষয়টি খতিয়ে দেখছে। এক্ষেত্রে ওই আত্মীয় কতটা সত্যি কথা বলছেন তা নিয়েও সন্দেহ রয়েছে তাঁদের। 

ট্যাংরা কাণ্ডে পরিবারের তিন সদস্যকে খুনের অভিযোগ উঠেছে পরিবারেরই ছোট ভাইয়ের বিরুদ্ধে। স্ত্রী, বৌদি এবং মেয়েকে খুন করার পর দাদা এবং ভাইপোকে নিয়ে তিনি বেরিয়ে গেছিলেন গাড়ি নিয়ে। পরে পথ দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন সকলে। পুলিশি জিজ্ঞাসাবাদেই আসল সত্যিটা সামনে আসে। 


ভিডিও স্টোরি