শেষ আপডেট: 2nd July 2020 18:30
দ্য ওয়াল ব্যুরো: চিনের সামরিক শক্তিকে প্রতি মুহূর্তে চ্যালেঞ্জ করছে ভারত। শোনা গেছে, লাদাখ সীমান্তে এস-৪০০ মিসাইল সিস্টেম মোতায়েন করার চেষ্টায় রয়েছে চিন। তার পাল্টা শক্তিশালী এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমের প্রস্তুতি আগে থেকেই সেরে রেখেছে ভারত। সীমান্তে বসেছে কুইক রিঅ্যাকশন সারফেস-টু-এয়ার মিসাইল সিস্টেম, আমেরিকার থেকে কেনা এম-৭৭৭ আলট্রা-লাইট হাউইৎজার কামান, ইন্দো-রুশ প্রযুক্তিতে তৈরি টি-৯০ ভীষ্ম ট্যাঙ্ক। তাছাড়া ডিআরডিও (ডিফেন্স রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অর্গাইনাইজেশন)-র থেকে ‘অস্ত্র’ ও সুপারসনিক ল্যান্ড অ্যাটাক ‘নির্ভয়’ ক্রুজ মিসাইলও চলে আসছে ভারতের হাতে। এর মাঝেই শোনা যাচ্ছে, সীমান্ত উত্তেজনার আবহেই ভারতে শক্তিশালী এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম পাঠাতে পারে ইজরায়েল।
ইজরায়েলি এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমের শক্তির তারিফ করে সারা বিশ্বই। ইজরায়েলি প্রযুক্তিতে তৈরি সশস্ত্র হেরন ড্রোন লাদাখ সীমান্তে নজরদারি চালাচ্ছে। পাশাপাশি, ইজরায়েলি স্পাইডার মিসাইলও রয়েছে ভারতী বাহিনীর হাতে। তবে সীমান্ত সংঘাতের এই পরিস্থিতিতে স্পাইডার সারফেস-টু-এয়ার মিসাইলের সঙ্গেই অন্যান্য প্রতিরক্ষার সরঞ্জাম ইজরায়েল পাঠাতে পারে বলেই মনে করা হচ্ছে। যদিও এই বিষয়ে প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের তরফে কিছু জানানো হয়নি।
এখন দেখে নেওয়া যাক ইজরায়েলের এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমে কী কী অস্ত্র রয়েছে—
স্পাইডার (SPYDER) কুইক রিঅ্যাকশন সারফেস-টু-এয়ার মিসাইল (SAM)সিস্টেম অনেক আগে থেকেই আছে ভারতের হাতে। এই ক্ষেপণাস্ত্রের জন্য ২০০৮ সালে চুক্তি হয় ইজরায়েলের সঙ্গে। ২০১২ সাল থেকে এই মিসাইল সিস্টেম ভারতীয় বাহিনীর হাতে আসতে থাকে। ২০১৭ সালে প্রথম এই মিসাইল সিস্টেমের টেস্ট করা হয়। গতবছরও ওড়িশার চাঁদিপুরে স্পাইডার ইউনিটের পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণ হয়েছিল।