সুপ্রিমকোর্টের প্রধান বিচারপতি ও আরজি করের প্রধান আসামি।
শেষ আপডেট: 28th January 2025 13:40
দ্য ওয়াল ব্যুরো: আরজি কর মামলায় গত ২০ জানুয়ারি সঞ্জয় রায়ের যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। তবে নির্যাতিতার পরিবার থেকে আইনজীবী ও সমাজকর্মীদের একাংশের মধ্যে ঘুরপাক খাচ্ছে একাধিক প্রশ্ন।
সেই সব উত্তর না পাওয়া প্রশ্ন নিয়েই এবার সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি সঞ্জীব খান্নাকে চিঠি দিলেন আইনজীবী ও সমাজকর্মীদের একাংশ। সূত্রের দাবি, চিঠিতে একগুচ্ছ পরিসংখ্যানের পাশাপাশি শিয়ালদহ আদালতের বিচারকের পর্যবেক্ষণও তুলে ধরা হয়েছে।
মৃতর পরিবারকে কেন প্রথমে আত্মহত্যার কথা বলা হয়েছিল, কেন তড়িঘড়ি মৃতদেহের সৎকার করা হল, কেন আরজি করের সেমিনার কক্ষ চত্বর ভেঙে ফেলা হল, এমনই হাজারও প্রশ্ন, যেগুলির এখনও উত্তর মেলেনি, সুপ্রিমকোর্টের বিচারপতিকে লেখা সেই সব প্রশ্নরই উল্লেখ করেছেন আইনজীবী ও সমাজকর্মীদের একাংশে
মৃতর পরিবারকে কেন প্রথমে আত্মহত্যার কথা বলা হয়েছিল, কেন তড়িঘড়ি মৃতদেহের সৎকার করা হল, কেন আরজি করের সেমিনার কক্ষ চত্বর ভেঙে ফেলা হল, এমনই হাজারও প্রশ্ন, যেগুলির এখনও উত্তর মেলেনি, সুপ্রিমকোর্টের বিচারপতিকে লেখা চিঠিতে সেই সব প্রশ্নরই উল্লেখ করেছেন আইনজীবী ও সমাজকর্মীদের একাংশ।
এর আগে আরজি কর মামলায় বৃহত্তর ষড়যন্ত্রের কথা বলেছে সিবিআই। কিন্তু তদন্ত প্রক্রিয়ায় তাঁর কোনও ছাপ দেখা যায়নি বলেও মনে করছেন সংশ্লিষ্ট আইনজীবী ও সমাজকর্মীদের একাংশ। এ ব্যাপারে তদন্তে সিবিআই কেন সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিট জমা দিল না, সেই প্রশ্নও তুলেছেন তাঁরা।
বস্তুত, আরজি কর মামলায় সিবিআই শুধুমাত্র সঞ্জয় রায়কে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট জমা দেওয়ার পরই কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার প্রতি অনাস্থা প্রকাশ করে পুনরায় তদন্তের দাবিতে কলকাতা হাইকোর্ট হয়ে শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন নির্যাতিতা চিকিৎসক ছাত্রীর পরিবার। এবার এবিষয়ে দেশের প্রধান বিচারপতির কাছে একই আর্জি জানালেন একাংশ আইনজীবী ও সমাজকর্মীরা। তাঁদের মতে, সঞ্জয় একা নন, ছাত্রীকে ধর্ষণ-খুন কাণ্ডে আরও অনেকে জড়িত থাকতে পারে।