শেষ আপডেট: 11th August 2024 21:48
দ্য ওয়াল ব্যুরো: আরজিকর নিয়ে নানারকম গুজব ছড়াচ্ছে। গুজবে কান না দিয়ে পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগের পরামর্শ দিয়েছেন কলকাতার পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়েল।
এমন পরিস্থিতিতে আরজিকর নিয়ে তদন্তকারীদের একটি ভয়েস রেকর্ডিং খতিয়ে দেখা্র আর্জি জানালেন তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ।
অন্যদিকে আরজিকর মেডিক্যালের অধ্যক্ষ ডঃ সন্দীপ ঘোষের ভূমিকা খতিয়ে দেখা উচিত বলে টুইটে বড় অভিযোগ আনলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। ছাত্রীকে নৃশংসভাবে খুনের ঘটনায় আদালতের নজরদারিতে সিবিআই তদন্তের দাবিও জানিয়েছেেন বিরোধী দলনেতা।
টুইটে কুণাল লিখেছেন, "পুলিশ দক্ষতার সঙ্গে তদন্ত করছে, ইতিমধ্যেই গ্রেফতার একজন। মুখ্যমন্ত্রী যথাযথভাবে কড়া অবস্থান নিয়েছেন। অভিষেকও কঠোর। তদন্তকারীদের কাছে অনুরোধ, একটি ফোন ভয়েস রেকর্ডিং-এ ইঙ্গিতপূর্ণ কথা শোনা যাচ্ছে। কারা জড়িত, স্পষ্ট ইঙ্গিত। সত্যাসত্য জানি না। অনুসন্ধান জরুরি।"
RGKar case.
— Kunal Ghosh (@KunalGhoshAgain) August 11, 2024
পুলিশ দক্ষতার সঙ্গে তদন্ত করছে, ইতিমধ্যেই গ্রেপ্তার একজন।
মুখ্যমন্ত্রী যথাযথভাবে কড়া অবস্থান নিয়েছেন। অভিষেকও কঠোর।
তদন্তকারীদের কাছে অনুরোধ, একটি ফোন ভয়েস রেকর্ডিং-এ ইঙ্গিতপূর্ণ কথা শোনা যাচ্ছে। কারা জড়িত, স্পষ্ট ইঙ্গিত। সত্যাসত্য জানি না। অনুসন্ধান জরুরি।
অন্যদিকে শুভেন্দুর অভিযোগ, আরজিকরের অধ্যক্ষ ডঃ সন্দীপ ঘোষ অত্যন্ত প্রভাবশালী। অবিলম্বে তাঁকে স্ক্যানারের আওতায় আনতে হবে।
The role of Dr. Sandip Ghosh; Principal of R.G. Kar Medical College must be brought under the scanner.
— Suvendu Adhikari (@SuvenduWB) August 11, 2024
It is common knowledge that Ghosh was removed twice from the coveted R.G. Kar Medical College's Principal's chair by the WB Health Department but he mysteriously remained in…
শুভেন্দু টুইটে লিখেছেন, আরজিকরের অধ্যক্ষ ডঃ সন্দীপ ঘোষকে দুবার সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। তবু তার এমনই প্রভাব যে তাঁকে অপসারণের ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সেই নির্ধেশ বাতিল করা হয়েছিল এবং আরেকবার তাঁকে অপসারণ করে মুর্শিদাবাদ মেডিকেল কলেজে স্থানান্তরিত করার পরেও আরজিকরে ফেরানো হয়েছে।"
হাসপাতাল চত্বরে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ব্যর্থতার জন্য অধ্যক্ষকে অবিলম্বে বরখাস্ত করারও দাবি জানিয়েছেন বিরোধী দলনেতা।
এমনকী কলকাতা পুলিশের তদন্ত নিয়েও আশঙ্কা প্রকাশ করে শুভেন্দু লিখেছেন, "অধ্যক্ষর কাছের লোকজন জড়িত থাকতে পারে, এমন একটি মোটামুটি সম্ভাবনা রয়েছে এবং পুলিশ তদন্ত গুটিয়ে নিতে তড়িঘড়ি করে কাজ করছে যাতে তারা ধরা না পড়ে। ক্ষমতার বৃত্তে তার প্রভাব যথেষ্ট। তাই আদালতের পর্যবেক্ষণে সিবিআই তদন্ত হহওয়া জরুরি।"