Date : 14th Jul, 2025 | Call 1800 452 567 | info@thewall.in
বড় রান না পেয়েও করুণ নায়ার দলে টিকে আছেন কী করে? আড়ালে ফুটবলের ‘ফলস থ্রি’র তত্ত্বইয়েমেনে কেরলের নার্সের জীবন রক্ষায় তৎপর হতে মোদীকে চিঠি বিজয়নের, আজ সুপ্রিম কোর্টে শুনানিপিএসজিকে ল্যাজে খেলিয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ চেলসির, ছেঁদো স্ক্রিপ্ট ছিঁড়ে ইতিহাস লিখলেন পালমারWeather: নিম্নচাপের দাপট শুরু বঙ্গে, টানা বৃষ্টি আগামী কয়েকদিন, ভাসবে উত্তর থেকে দক্ষিণমুজিবের মাজার রক্ষায় তৈরি হাসিনার কমান্ডো বাহিনী, বুধবার বড় অশান্তির আশঙ্কা বাংলাদেশে'কথা ভালভাবে বলছে, রাতে বোমা মারছে!' পুতিনকে কটাক্ষ ট্রাম্পের, কিভে পাঠাচ্ছেন প্যাট্রিয়ট মিসাইলমোদী-মমতাকে আম পাঠাচ্ছেন ইউনুস, দিল্লির ‘দিল’ জয়ের চেষ্টা, চর্চা সমাজমাধ্যমেআলাদা হচ্ছেন সাইনা-কশ্যপ, ইনস্টাগ্রামে জানালেন সিদ্ধান্তের কথাWimbledon: ফরাসী ওপেনের মধুর প্রতিশোধ, আলকারাজকে হারিয়ে উইম্বলডন জিতে ইতিহাস গড়লেন সিনারবন্ধুর সঙ্গে দেখা করতে যাবেন বলে নিখোঁজ হন, ৬ দিন পর যমুনায় মিলল ত্রিপুরার তরুণীর দেহ
Katihar Express

তবলাবাদক খুনে জড়িত সন্দেহে গুজরাত থেকে গ্রেফতার ১, ট্রেনের কামরা থেকে উদ্ধার হয়েছিল দেহ

গত বৃহস্পতিবার ডাউন কাটিহার এক্সপ্রেসের কামরা থেকে তবলাবাদক সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার হয়। ট্রেনের বাঙ্কে চাদর চাপা দেওয়া অবস্থায় ছিল দেহটি।

তবলাবাদক খুনে জড়িত সন্দেহে গুজরাত থেকে গ্রেফতার ১, ট্রেনের কামরা থেকে উদ্ধার হয়েছিল দেহ

প্রতীকী ছবি

শেষ আপডেট: 26 November 2024 07:27

দ্য ওয়াল ব্যুরো: তবলাবাদকের খুনি সন্দেহে গুজরাত থেকে গ্রেফতার করা হল এক ব্যক্তিকে। ঘটনার ছ'দিনের মাথায় খুনের তদন্তে সাফল্য পেল পুলিশ। 

গত বৃহস্পতিবার ডাউন কাটিহার এক্সপ্রেসের কামরা থেকে তবলাবাদক সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার হয়। ট্রেনের বাঙ্কে চাদর চাপা দেওয়া অবস্থায় ছিল দেহটি। প্রথমে মৃতের পরিচয় জানা যায়নি। তাই অজ্ঞাত পরিচয় হিসেবেই পুলিশের খাতায় ঘটনাটি নথিভূক্ত হয়। স্বতঃপ্রণোদিত মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু করে জিআরপি ও আরপিএফ।   

গত বৃহস্পতিবার সকাল সোয়া ৭টা নাগাদ, যখন ডাউন কাটিহার স্টেশন হাওড়া স্টেশনে ঢোকে তখন ওই ট্রেনের ঠিক পেছনের কামরায় প্রতিবন্ধীদের জন্য যে সংরক্ষিত কোচ থাকে, সেই কোচের বাঙ্ক থেকে চাদর চাপা দেওয়া অবস্থায় দেহ উদ্ধার হয়। শরীরে ধারালো অস্ত্রের কোপ ছিল এবং রক্তে ভেসে যাচ্ছিল। ট্রেনে তল্লাশি চালানোর সময় দেহটি নজরে আসে আরপিএফ কর্মীদের।

পরে জানা যায় মৃত ওই ব্যক্তির নাম সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়। পেশায় তবলাবাদক ওই ব্যক্তি বালির নিশ্চিন্দা এলাকার বাসিন্দা ছিলেন। প্রায়ই তিনি কাটিহার জেতেন তবলা শেখানোর জন্য। ১৮ নভেম্বর প্রথম তিনি কাটিহার যান এবং ২০ নভেম্বর রাত সাড়ে ১০টা নাগাদ কাটিহার থেকে ট্রেন ধরেন। ২১ তারিখ তাঁর বাড়ি ফিরে আসার কথা। কিন্তু বাড়ি ফিরছেন না দেখে পরিবারের তরফ থেকে একাধিক জায়গায় খোঁজ নেওয়া হয়। শেষে হাওড়া জিআরপি-তে এসে জানতে পারেন তাদের পরিবারের লোক খুন হয়েছেন। 

ঘটনার পরই পরিবারের তরফে পুলিশে অভিযোগ জানানো হয়।  পুলিশের পাশাপাশি সিআইডির গোয়েন্দারাও তদন্ত শুরু করেন। তবলা বাদকের সঙ্গে থাকা ফোন, টাকা ও নথি খোয়া গেছে বলে পরিবারের তরফ থেকে জানানো হয়। অবশেষে তবলাবাদকের মোবাইল ফোনের সূত্রেই খোঁজ মিলল অভিযুক্তের। পুলিশ জানিয়েছে ধৃতের নাম রাহুল ওরফে ভোলু। গুজরাত থেকে ট্রানজিট রিমান্ডে তাঁকে কলকাতায় নিয়ে আসা হচ্ছে। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করলেই ট্রেনের মধ্যে খুনের রহস্যের কিনারা হবে বলে মনে করছে পুলিশ।


ভিডিও স্টোরি