Date : 18th Jun, 2025 | Call 1800 452 567 | info@thewall.in
বেঙ্গালুরুতে আবাসনের নিকাশি থেকে বেরিয়ে এল মাথার খুলি-হাড়গোড়! চক্ষু চড়কগাছ কর্মীদেরUPSC NDA & CDS II 2025: বাড়ল সময়সীমা, হাতে মাত্র ২ দিন, জেনে নিন কীভাবে আবেদন করবেনরিজার্ভ ব্যাঙ্কের মাধ্যমে চার হাজার কোটি টাকার ঋণ নিল নবান্ন ওবিসি-বিজ্ঞপ্তির উপর স্থগিতাদেশ দিয়েছে হাইকোর্ট, কী বললেন মমতা? তারকেশ্বর মন্দিরের কৌশলেই দিঘায় রথের ভিড় সামলানোর ভাবনা প্রশাসনের, কী সেই কৌশল?নির্বাচন কমিশন কি বিজেপির হয়ে কাজ করছে? কালীগঞ্জের উপ নির্বাচন নিয়ে বড় প্রশ্ন চন্দ্রিমারএখনও পর্যন্ত ভর্তি পোর্টালে কতজন নথিভুক্ত হলেন, কটি আবেদন জমা পড়ল? তথ্য দিলেন ব্রাত্যপ্রতিদিন খালি পেটে ভেজানো কিশমিশ, আপনার শরীর ভাল রাখার গোপন টনিক, কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা৩ হাজার টাকা দিলেই সারাবছর টোল ফ্রি যাতায়াত! ফাস্টট্যাগে বিরাট সুবিধা নিয়ে হাজির কেন্দ্রটি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ক্রীড়াসূচি প্রকাশ, গ্রুপ পর্বেই ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ
Alipurduar

খেয়েছেন হরিণের মাংস, রেখেছেন শিং! ৩ বছরের কারাদণ্ড আলিপুরদুয়ারের যুবকের

২০২৪ সালের ১৬ মে, গোপন সূত্রে খবর পেয়ে বন দফতরের জঙ্গলবাড়ি রেঞ্জের একটি টিম অভিযানে নামে।

খেয়েছেন হরিণের মাংস, রেখেছেন শিং! ৩ বছরের কারাদণ্ড আলিপুরদুয়ারের যুবকের

গ্রেফতার যুবক

শেষ আপডেট: 16 May 2025 22:16

দ্য ওয়াল ব্যুরো: এক কথায় নজিরবিহীন রায় আলিপুরদুয়ার আদালতের (Alipurduar CJM Court)। হরিণের মাংস খাওয়া (Deer Meat) এবং শিং বেআইনিভাবে নিজের কাছে রাখার অপরাধে এক যুবককে ৩ বছরের কারাদণ্ডের (3 Years Jail) নির্দেশ দেওয়া হল। ওই যুবক জেলার শালকুমার রাভা বস্তির বাসিন্দা।

রাজেশ রাভা (Rajesh Rabha) নামের এই যুবকের শুধু ৩ বছরের জেলই হয়নি, তাঁকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা দেওয়ার নির্দেশও দিয়েছে আলিপুরদুয়ার সিজেএম আদালত। ২০২৪ সালের ১৬ মে, গোপন সূত্রে খবর পেয়ে বন দফতরের জঙ্গলবাড়ি রেঞ্জের একটি টিম অভিযানে নামে। রেঞ্জ অফিসার শ্রী রাজীব চক্রবর্তীর নেতৃত্বে অভিযুক্তের বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে হরিণের মাংস ও শিং উদ্ধার করা হয় এবং সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়।

এই গ্রেফতারির পর স্বাভাবিকভাবেই জামিনের আবেদন করেছিলেন রাজেশ। একবার নয়, দু'বার। কিন্তু বন দফতরের দৃঢ় ও ধারাবাহিক আপত্তিতে আদালত সেই আবেদন খারিজ করে দেয়। তারপর প্রায় এক বছর কেটে গেছিল। সাজা ঘোষণা হচ্ছিল না রাজেশের। অবশেষে শুক্রবার সেই সাজা ঘোষণা করল আদালত। মাত্র এক বছরের মধ্যেই মামলার নিষ্পত্তি হওয়ায় সন্তুষ্ট বন দফতরও।  

আধিকারিকরা মনে করছেন, এই রায় তাঁদের জন্য একটি মাইলফলক। যারা এখনও বন্যপ্রাণী হত্যা ও পাচার করে চলেছে, তাদের জন্য একটি কড়া বার্তা পৌঁছে গেল। প্রসঙ্গত, জয়েন্ট ফরেস্ট ম্যানেজমেন্ট ও সংরক্ষণ প্রকল্পগুলির মাধ্যমে জঙ্গল লাগোয়া এলাকাগুলিতে সচেতনতা বাড়ানো হলেও, কিছু অসাধু ব্যক্তি এখনও ব্যক্তিগত লাভের জন্য বন্যপ্রাণ শিকার করে চলেছেন। এই রায়কে হাতিয়ার করে বন দফতর জানিয়েছে, ভবিষ্যতে আরও কঠোর অভিযান করবে তাঁরা। 


ভিডিও স্টোরি