Date : 9th Jul, 2025 | Call 1800 452 567 | info@thewall.in
সঙ্গে পোষ্য, তাই উইম্বলডনের ক্যাফেতে ঢুকতে পারলেন না নাভ্রাতিলোভা, সমাজমাধ্যমে বিতর্কBharat Bandh: বুনিয়াদপুরে পিকেটিংয়ে বাধা, সিপিএম নেতাকে চড় থানার আইসি-র! প্রবল উত্তেজনাপ্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহারের নির্দেশ দেন হাসিনাই, দাবি বিবিসি'র, কী বলছেন আওয়ামী লিগ নেত্রীBharat Bandh: সিপিএমের মিছিল থেকে কুশপুতুল-টায়ার জ্বালানোর সময় অগ্নিকাণ্ড, যাদবপুরে আতঙ্ক‘চারদিন অন্তর দাড়ি রং করার মানে সরে যাওয়ার সময় এসেছে’, অবসর নিয়ে প্রথমবার মুখ খুললেন বিরাটBharat Bandh: পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তিতে আহত বামনেতা সৃজন, চ্যাংদোলা করে তোলা হয় প্রিজন ভ্যানেঅবরোধের জেরে বিভিন্ন স্টেশনে দাঁড়িয়ে ট্রেন, অফিস টাইমে নাকাল যাত্রীরাবেঙ্গালুরুতে গ্রেফতার আলিয়ার প্রাক্তন সহকারী, তিন বছরে ৭৭ লক্ষ টাকা প্রতারণার অভিযোগএকদিনের বৃষ্টিতেই তলিয়ে গেল ছ'মাসে তৈরি রাস্তা, রাজস্থানে উদ্বোধনের আগেই সড়ক বিপর্যয়এক সপ্তাহ পরও বাড়িতেই ছেলের মরদেহ, দ্বিতীয় ময়নাতদন্ত চেয়ে হাইকোর্টে যাচ্ছে মালদহের পরিবার

বিশ্বজুড়ে ১০ কোটি মানুষ চরম দারিদ্রের শিকার হবেন করোনা প্যানডেমিকে: ওয়ার্ল্ড ব্যাঙ্ক

দ্য ওয়াল ব্যুরো: বিশ্বজুড়ে বেড়ে চলা করোনা মহামারীর জেরে ১০ কোটি মানুষ চূড়ান্ত দারিদ্রের মুখে পড়তে চলেছে কয়েক মাসের মধ্যে। ওয়ার্ল্ড ব্যাঙ্কের সাম্প্রতিকতম এই তথ্য রীতিমতো ভয় ধরিয়ে দিয়েছে আগামীর আশঙ্কায়। দিন কয়েক আগেই ওয়ার্ল্ড ব্যাঙ্ক জা

বিশ্বজুড়ে ১০ কোটি মানুষ চরম দারিদ্রের শিকার হবেন করোনা প্যানডেমিকে: ওয়ার্ল্ড ব্যাঙ্ক

শেষ আপডেট: 21 August 2020 02:14

দ্য ওয়াল ব্যুরো: বিশ্বজুড়ে বেড়ে চলা করোনা মহামারীর জেরে ১০ কোটি মানুষ চূড়ান্ত দারিদ্রের মুখে পড়তে চলেছে কয়েক মাসের মধ্যে। ওয়ার্ল্ড ব্যাঙ্কের সাম্প্রতিকতম এই তথ্য রীতিমতো ভয় ধরিয়ে দিয়েছে আগামীর আশঙ্কায়। দিন কয়েক আগেই ওয়ার্ল্ড ব্যাঙ্ক জানিয়েছিল, সারা বিশ্বের ৬ কোটি মানুষ চরম দারিদ্রের মুখে পড়বেন প্যানডেমিকের কারণে। কিন্তু গতকাল, বৃহস্পতিবার বিশ্ব ব্যাঙ্কের সভাপতি ডেভিড মালপাস জানিয়ে দিলেন, চূড়ান্ত দারিদ্রের মুখে পৌঁছনো মানুষের সংখ্যা ১০ কোটি পর্যন্ত হতে পারে। পাশাপাশি তিনি এও বলেছেন, যে করোনা সংক্রমণের উপর নিয়ন্ত্রণ আনা না গেলে এই সংখ্যা আরও বাড়বে। মালপাস জানিয়েছেন, এই মহামারীর সময়ে যেসব গরিব দেশ প্রবল ঝুঁকির মুখোমুখি, তাদের ওপর ঋণের বোঝা কমানো খুবই জরুরি ও গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার। ঋণদাতা সংস্থা বা কর্তৃপক্ষগুলিকে এই দায়িত্ব নিতে হবে। ইতিমধ্যেই প্রথম বিশ্বের বেশ কিছু দেশ জানিয়েছে, গরিব দেশগুলির থেকে তারা এ বছর ঋণ আদায় করবে না এবং বাড়তি সাহায্যের কথা ভাববে। তবে তাতেও পরিস্থিতির বিশেষ বদল হবে কিনা, সে বিষয়ে আশাবাদী নন মালপাস। এসবের মধ্যেই ওয়ার্ল্ড ব্যাঙ্ক জানিয়েছে, আগামী বছরের মধ্যে ১০০টি দেশের জন্য ১৬০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার অর্থাৎ প্রায় ১২ লক্ষ কোটি টাকার অর্থ সাহায্য করবে। কিন্তু সাধারণ মানুষের দুরবস্থা এতে ফিরবে কিনা, তা নিয়ে সন্দেহের অবকাশ রয়ে গেছে খোদ বিশ্ব ব্যাঙ্কের কর্তাদেরই। এর কারণ হিসেবে মালপাস ব্যাখ্যা করেছেন, প্যানডেমিকের কারণে বিপুল সংখ্যক মানুষ কাজ হারিয়েছেন তার সঙ্গে যোগ হয়েছে খাবারের কমতি। সব দিক থেকে ক্রমে নীচে নেমে যাচ্ছে মানুষের জীবনযাপনের মান। উদাহরণ স্বরূপ ভারতের ক্ষেত্রে দিনে ১৪৪ টাকা বা তারও কম আয় হতে পারে এক একটা পরিবারের। এই বিষয়টিকে প্যানডেমিক ডিপ্রেশন বলে ব্যাখ্যা করছেন অর্থনীতিবিদরা। মালপাসের কথায়, "এই ডিপ্রেশন আসলে মানুষের টিকে থাকার লড়াই।"

ভিডিও স্টোরি