Date : 22nd May, 2025 | Call 1800 452 567 | info@thewall.in
ভারতের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা সংক্রান্ত তথ্য পাচার, বারাণসী থেকে গ্রেফতার আরও এক 'গুপ্তচর'Md Yunus: ইউনুস কি সরছেন, নাকি উপদেষ্টাদের সরাচ্ছেন? ঢাকায় জল্পনা তুঙ্গে, তৎপর সেনাও'যেমন মোক্ষ', ওয়াকফ শুনানিতে সুপ্রিম কোর্টের পর্যবেক্ষণে মিশে গেল হিন্দু-মুসলমান-খ্রিস্টাননেপালে হনিমুনে গিয়ে স্ত্রী-হারা অনুভব, ঠিক সন্ধে নামার আগে ঘটল দুর্ঘটনা!জাপানে পাড়ি দিচ্ছে জৈবসারে ফলানো হুগলির কাঁচালঙ্কাবয়স বাড়লেও আর কাবু হবেন না! এই প্রোটিনের এক ডোজেই নাকি মুশকিল আসান?দক্ষিণেশ্বরে পুজো দিয়ে তাঁর নতুন ছবির সাফল্য চাইলেন কাজলআত্মঘাতী হরিণঘাটার তৃণমূল কাউন্সিলর, পার্টি অফিসেই ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার দ্য অ্যাস্টরের কাবাব-এ-কিউ রেস্তরাঁর মোস্ট পপুলার প্ল্যাটার কী, জানা আছে?রাজ্যজুড়ে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস, বঙ্গোপসাগরেও নিম্নচাপের ইঙ্গিত

দিনমজুরের ডাক্তারি পড়ুয়া মেয়ের হাতে ল্যাপটপ তুলে দিলেন মালতীপুরের বিধায়ক

দ্য ওয়াল ব্যুরো, মালদহ: দিদির দূত হয়ে এলাকায় গিয়ে রতুয়ার এক দিনমজুর পরিবারের মেয়ে পায়েল রহমানের সঙ্গে দেখা হয়েছিল মালতীপুরের বিধায়ক (MLA) আবদুল রহিম বক্সির। হতদরিদ্র পরিবার থেকে উঠে আসা পায়েল এখন মেডিক্যাল পড়ুয়া (medical student)। প্রতিমু

দিনমজুরের ডাক্তারি পড়ুয়া মেয়ের হাতে ল্যাপটপ তুলে দিলেন মালতীপুরের বিধায়ক

শেষ আপডেট: 2 February 2023 13:38

দ্য ওয়াল ব্যুরো, মালদহ: দিদির দূত হয়ে এলাকায় গিয়ে রতুয়ার এক দিনমজুর পরিবারের মেয়ে পায়েল রহমানের সঙ্গে দেখা হয়েছিল মালতীপুরের বিধায়ক (MLA) আবদুল রহিম বক্সির। হতদরিদ্র পরিবার থেকে উঠে আসা পায়েল এখন মেডিক্যাল পড়ুয়া (medical student)। প্রতিমুহূর্তে কী ভাবে দারিদ্র তাঁর চলার পথে বাধা হচ্ছে, বিধায়ককে কাছে পেয়ে তা জানিয়েছিলেন ডাক্তারির এই ছাত্রী। একই সঙ্গে জানিয়েছিলেন একটি ল্যাপটপ পেলে পড়াশোনায় ঠিক কতটা সুবিধা হবে তাঁর। সেই দুস্থ মেডিক্যাল ছাত্রীর হাতেই ল্যাপটপ তুলে দিলেন মালতীপুরের বিধায়ক।

কয়েক সপ্তাহ আগে দিদির দূত হয়ে মালদার রতুয়া-২ ব্লকে গিয়েছিলেন মালতীপুরের বিধায়ক আবদুল রহিম বক্সি। ‘অঞ্চলে একদিন’ কর্মসূচির সময় তাঁর সঙ্গে দেখা করেন দিনমজুর পরিবারের ওই ছাত্রী। আলাপচারিতায় বিধায়ক জানতে পেরেছিলেন পায়েল মেধাবী ছাত্রী কিন্তু আর্থিক কারণে তাঁর ডাক্তারি পড়া বন্ধ হতে চলেছে। সব জেনে তাঁকে আশ্বস্ত করেছিলেন বিধায়ক। বৃহস্পতিবার তাঁর হাতে একটি ল্যাপটপ তুলে দিলেন। বিধায়ক তহবিল থেকে ব্যবস্থা করলেন মাসিক সাহায্যেরও।

এদিন বিধায়ক বলেন, “সরকার এই ছাত্রীর জন্য যা করছে তার পাশাপাশি আমরাও মাসিক আর্থিক সহায়তা দেব। ওঁর যা যা সমস্যা আছে তার তত্ত্বাবধান করব। আশা করি এরপর কোনও সমস্যা ছাড়া পড়াশোনা চালিয়ে নিয়ে যেতে পারবে।” পায়েলেরও আশা, এবার নির্বিঘ্নেই তিনি তাঁর পড়াশোনা শেষ করতে পারবেন।

পায়েল রহমানের বাবা মাইনুল হক পরিযায়ী শ্রমিক৷ মা নাসিমা পারভিন সংসার সামলান৷ মহারাজপুরের কাটাহা দিয়ারা গ্রামে তাদের বাড়ি৷ ২০১৫ সালে মহারাজপুরের কেপাতুল্লা হাইস্কুল থেকে মাধ্যমিক পাশ করেন পায়েল৷ শিলিগুড়ির আল আমিন মিশন থেকে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন৷ চিকিৎসক হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে আল আমিন মিশনেই এক বছর কোচিং নেন৷ বসেছিলেন নিট পরীক্ষায় ৷ সাফল্যও পেয়েছিলেন৷ প্রথম এক বছর ডেন্টাল কলেজে পড়াশোনা করেন৷ পরের বছর আবার নিটে বসেন৷ এবার কলকাতার নীলরতন সরকার মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পান। কিন্তু সেখানে পড়ার খরচ জোগাড় করতে গিয়ে নাজেহাল অবস্থা তাঁর বাবার। বিধায়ক সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেওয়ায় এখন কিছুটা স্বস্তি ফিরল পায়েলের পরিবারে।

ত্রিপুরায় সিপিএম-কংগ্রেসের শোধবোধ! কোনও আসনে আর যুদ্ধ নেই


ভিডিও স্টোরি