Date : 21st May, 2025 | Call 1800 452 567 | info@thewall.in
লাগাতার ইঙ্গিতবাহী পোস্ট, ছেলেকে নিয়ে একা ভ্রমণ! সব ঠিক আছে তো নুসরতের জীবনে? SSC: একই নিয়োগ প্রক্রিয়ায় দুই অবস্থান কেন? এসএসসির ভূমিকা নিয়ে ফের হাইকোর্টে মামলাWeather Update: আগামী সপ্তাহেই কেরলে ঢুকছে বর্ষা, বাংলায় কবে? বড় আপডেট হাওয়া অফিসেরদলের আরও উন্নতি প্রয়োজন, মেনে নিলেন মার্কেজ'এটা হতে পারে না যে...' পরেশের 'হেরা ফেরি ৩' প্রত্যাখ্যান নিয়ে বোমা ফাটালেন সুনীলগণধর্ষণ, মুখে মূত্রত্যাগ, বিষাক্ত ইঞ্জেকশন! বিজেপি বিধায়কের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক দলেরই কর্মী'সিধুর জন্য সিঁদুর পরেছে আদু,' কান উৎসবে লাল শাড়িতে অদিতিকে দেখে বিমোহিত সিদ্ধার্থ'কত বড় সাহস, তুমি এবার শেষ...' ছবির প্রস্তাব ফেরানোয় কঙ্গনাকে হুমকি দেন আদিত্যবালুচিস্তানে আত্মঘাতী হামলার দায় ভারতের ঘাড়ে চাপাল পাকিস্তান'খালি হাতে আসছেন কেন'? প্রধানমন্ত্রীর উত্তরবঙ্গ সফর নিয়ে প্রশ্ন তৃণমূলের

ইঁদুর, গিনিপিগ বাঁচাতে রঙিন মাছের ওপর ওষুধের গবেষণা! বাঙালি গবেষকের সাফল্যে শোরগোল

দ্য ওয়াল ব্যুরো, হুগলি: ইঁদুর বা গিনিপিগ নয়, এবার অ্যাকোরিয়ামের মাছের (Aquarium Fish) ওপর গবেষণা (Research) করে সাফল্য পেলেন বাংলার গবেষক (Bengali Researcher)। শ্রীরামপুর হাউসিং এস্টেটের বাসিন্দা ডঃ মৃত্যুঞ্জয় মজুমদার ছোটো থেকেই

ইঁদুর, গিনিপিগ বাঁচাতে রঙিন মাছের ওপর ওষুধের গবেষণা! বাঙালি গবেষকের সাফল্যে শোরগোল

শেষ আপডেট: 31 July 2023 13:59

দ্য ওয়াল ব্যুরো, হুগলি: ইঁদুর বা গিনিপিগ নয়, এবার অ্যাকোরিয়ামের মাছের (Aquarium Fish) ওপর গবেষণা (Research) করে সাফল্য পেলেন বাংলার গবেষক (Bengali Researcher)।

শ্রীরামপুর হাউসিং এস্টেটের বাসিন্দা ডঃ মৃত্যুঞ্জয় মজুমদার ছোটো থেকেই পশুপ্রেমী মানুষ। তার বাড়িতে রয়েছে একাধিক ধরণের বিদেশী পাখি ও পায়রা। ঘরের অ্যাকোয়ারিয়ামে রয়েছে বিভিন্ন জাতের রঙিন মাছ।
আপাতত চাকদহ নেতাজি সুভাষ বোস ইন্সটিটিউট অফ ফার্মাসিতে বিভাগীয় প্রধান হিসাবে কর্মরত রয়েছেন তিনি।

(Aquarium Fish)সেখানে কয়েকজন সহকর্মীর সঙ্গে মহিলাদের রিপ্রোডাক্টিভ মেডিসিনের ওপর সাড়ে ছ'বছর ধরে গবেষণা করছিলেন। সেই দীর্ঘ গবেষণা চলতি বছরের ২৬ মে ইন্টেলেকচুয়াল প্রপার্টি অ্যাক্ট ইন্ডিয়া জার্নালে প্রকাশিত হয়। এরপরেই হইচই পড়ে যায় গোটা বিজ্ঞানমহলে।

মৃত্যুঞ্জয়বাবু জানিয়েছেন, ইঁদুর বা গিনিপিগের ওপর বেশিরভাগ গবেষণা করাতে হয়। সেক্ষেত্র অনেক সময় গবেষণাগুলি এই সমস্ত প্রাণীর জন্য যন্ত্রণাদায়ক হয়। তাতে মৃত্যু হয় প্রাণীগুলির। মডেল খুঁজতেও সময় লাগে। তাই সেই ভাবনা থেকে মাছের উপর গবেষণার কথা ভাবা হয়েছিল।

রিসার্চ প্যালেট

তিনি পুরো গবেষণাই অ্যাকোরিয়ামের মলি মাছের ওপর করা হয়েছে। মাছের ওপর গবেষণা অনেকটাই সহজ। মাছের জন্য গবেষণা ততটা যন্ত্রনার নয়। এতে মৃত্যুর ঝুঁকিয়ে কমে। ফলে গবেষণা দ্রুত এগিয়ে যেতে থাকে। তাই মাছের ওপর গবেষণা চালাতে পেরে ওষুধ বাজারজাত করার ক্ষেত্রে অনেকটাই এগিয়েছেন তাঁরা এমনটাই দাবি করেছেন মৃত্যুঞ্জয়বাবু।

ব্ল্যাক মলি মাছ

এই গবেষণায় তাঁরা, অ্যাকোয়ারিয়ামে মেল-ফিমেল মলি মাছকে মেটিং করান। তারপর তাদের পৃথক করে রেখে ১৯ দিনের মাথায় ফিমেল মলি মাছকে খাবারের সঙ্গে ওই ওষুধ মিশিয়ে দেওয়া হয়। মৃত্যুঞ্জয় মজুমদার বলেন, বিশ্বে এধরণের গবেষণা পদ্ধতি এই প্রথম। তাই তাঁরা পেটেন্টের জন্য আবেদন করেছেন।

মৃত্যুঞ্জয়বাবুর জানিয়েছেন, এই ওষুধ গবেষণা স্তরে অনেকটাই এগিয়ে গেছে। দ্রুত কাজ এগোলে ওষুধ বাজারে আসার সম্ভবণা আরও বেড়ে যাবে। তাতে এই ধরণের ওষুধের দাম অনেকটাই কমবে।

তাঁকে গবেষণায় সাহায্য করেন এনএসবিআইএফ এর প্রিন্সিপল ডঃ অর্ণব সামন্ত যিনি গবেষণার স্ট্যাটিস্টিক ডিজাইন করেছেন। এছাড়া প্রদীপ রায়,সৌরভ রায়,নীলেন্দু শেখর রায় ও ঐন্দ্রিলা বৈশ্য।

আরও পড়ুন: হোস্টেল, পিজিতে থাকলে এবার ১২% জিএসটি দিতে হবে! পড়ুয়াদের খরচ বাড়ছে আরও


ভিডিও স্টোরি