শেষ আপডেট:
দ্য ওয়াল ব্যুরো: স্যালাইন দেওয়ার পরই এক প্রসূতির মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে মেদিনীপুর মেডিক্যালে। গুরুতর অসুস্থ আরও দুই। জানা যাচ্ছে, যে কেম্পানির স্যালাইন ব্যবহার করা হয়েছিল, সেটিকে আগেই নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছিল রাজ্য স্বাস্থ্য দফতর।
নিষিদ্ধ ঘোষণা হওয়া সত্ত্বেও তারপরও কীভাবে সংশ্লিষ্ট কোম্পানির ওষুধ সরকারি হাসপাতালে ব্যবহার করা হল, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলে এবার বড় তদন্তের দাবি জানালেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। এদিন সোশ্যাল মাধ্যমে এই দাবি তুলেছেন বিরোধী দলনেতা।
শুভেন্দুর অভিযোগ, এর সঙ্গে স্বাস্থ্য দফতরের দুষ্ট চক্র জড়িত রয়েছে। যথাযথ তদন্ত হলে অনেক নামই সামনে আসবে।
টুইটে শুভেন্দু লিখেছেন, কর্নাটকের সরকার আগেই এই কোম্পানির স্যালাইন নিষিদ্ধ করেছিল। পশ্চিমবঙ্গ স্বাস্থ্য বিভাগও এই ফার্মের স্যালাইন ব্যবহার নিষিদ্ধ করে। অথচ নিষিদ্ধ করার বিষয়টি রাজ্যের স্বাস্থ্য বিভাগের স্টোর ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেমে আপডেট করা হয়নি।
One pregnant lady died after child birth and four other pregnant women are admitted in Critical Care Unit (CCU) & Intensive Care Unit (ICU) at the Medinipur Medical College after becoming “critically ill” when administered with “expired” saline.
— Suvendu Adhikari (@SuvenduWB) January 11, 2025
This tragic incident rekindles… pic.twitter.com/myPN1w83I6
গোটা ঘটনায় দুর্নীতির গন্ধ পাচ্ছেন বিরোধী দলনেতা। ভারতের ড্রাগস কন্ট্রোলার জেনারেল (ডিসিজিআই) এবং সেন্ট্রাল ড্রাগস স্ট্যান্ডার্ড কন্ট্রোল অর্গানাইজেশন (ডিসিজিআই) তদন্ত করলেই আসল সত্য সামনে আসবে বলে দাবি করে টুইটে শুভেন্দু লিখেছেন, কীভাবে নিষিদ্ধ ঘোষণা হওয়ার পরও এই সংস্থাটি বাংলায় বহাল তবিয়তে টিকে রয়েছে এবং এর সঙ্গে বাংলার শাসকদলের নেতাদের কোনও সম্পর্ক রয়েছে কিনা খতিয়ে দেখা দরকার।