Date : 21st May, 2025 | Call 1800 452 567 | info@thewall.in
চাপ নয়, জীবনের আসল খুশি লুকিয়ে রয়েছে এইসব পেশায়, বলছে গবেষণা! আপনিও কি তাঁদের মধ্যে একজন?'ওকে আমি ভালবাসি! ধর্ষণের অভিযোগ মিথ্যে', থানায় গিয়ে মায়ের কীর্তি ফাঁস করল মেয়েUber Rapido: উবারের পর এবার নজরে র‍্যাপিডো-ও, অ্যাডভান্স টিপ নিয়ে তদন্তে সরকার'বিয়ে করতে চাই...' পাক গোয়েন্দাকে বলেন জ্যোতি! হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাটে উঠে এল বিস্ফোরক তথ্যপাকিস্তানের আরও এক কূটনীতিককে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে কেন দেশ ছাড়তে বলা হল? ইসলামাবাদ কী বলছে!আদালতের নির্দেশের পরই বিধাননগর থানায় হাজিরা দিতে গেলেন তিন শিক্ষক! কী বলছেন আন্দোলনকারীরা?জাপানে পাড়ি দিচ্ছে জৈবসারে ফলানো হুগলির কাঁচালঙ্কা, পাইলট প্রজেক্ট শুরু হয়েছে হরিপালেতারুণ্যে জোর দিতে গিয়ে বিরাট শূন্যতা কি ধাক্কা দেবে ভারতকে?১১ বছর পর মায়ের খুনি শাস্তি পেল, সাক্ষী ১৪ বছরের মেয়ে! অভিযুক্তকে আজীবন কারাদণ্ড দিল আদালতলাগাতার ইঙ্গিতবাহী পোস্ট, ছেলেকে নিয়ে একা ভ্রমণ! সব ঠিক আছে তো নুসরতের জীবনে?
Health Department

আন্দোলনের মধ্যেই আরএমও, সিনিয়র রেসিডেন্ট চিকিৎসকদের তথ্য চেয়ে চিঠি স্বাস্থ্য দফতরের

৯ অগস্ট থেকে ৮ সেপ্টেম্বর। আরজি করের নির্যাতিতার বিচার চেয়ে টানা একমাস ধরে কর্মবিরতিতে নেমেছেন জুনিয়র চিকিৎসকরা।

আন্দোলনের মধ্যেই আরএমও, সিনিয়র রেসিডেন্ট চিকিৎসকদের তথ্য চেয়ে চিঠি স্বাস্থ্য দফতরের

স্বাস্থ্যভবন।

শেষ আপডেট: 8 September 2024 07:37

দ্য ওয়াল ব্যুরো: ৯ অগস্ট থেকে ৮ সেপ্টেম্বর। আরজি করের নির্যাতিতার বিচার চেয়ে টানা একমাস ধরে কর্মবিরতিতে নেমেছেন জুনিয়র চিকিৎসকরা। এমন আবহে হাসপাতালের আরএমও, সিনিয়র রেসিডেন্ট চিকিৎসকদের তালিকা চেয়ে পাঠাল স্বাস্থ্য দফতর।

সূত্রের খবর, রাজ্যের সব মেডিক্যাল কলেজ-হাসপাতালে অধ্যক্ষ এবং সুপারদের কাছে এই চিঠি পাঠানো হয়েছে। তাঁদের নামের তালিকা, আধার কার্ড নম্বর, প্যান নম্বর , রেজিস্ট্রেশন নম্বর, তাঁদের উচ্চশিক্ষার ডিগ্রি এবং মোবাইল ফোন নম্বর চেয়ে পাঠানো হয়েছে। বিষয়টি প্রকাশ্যে আসতেই শোরগোল তৈরি হয়েছে চিকিৎসক মহলে।

আরএমও এবং সিনিয়র রেসিডেন্ট ডাক্তারদের এই পোস্ট নন-প্র্যাক্টিসিং পোস্ট অর্থাৎ সরকারি নিয়ম অনুযায়ী এই পোস্টে থেকে কেউ প্রাইভেট প্র্যাক্টিস করতে পারবেন না। স্বভাবতই স্বাস্থ্য দফতরের এমন নির্দেশিকায় সিঁদুরে মেঘ দেখছেন আরএমও এবং সিনিয়র রেসিডেন্ট চিকিৎসকদের অনেকে।

যদিও জল্পনা উড়িয়ে দিয়ে স্বাস্থ্য দফতরের তরফে জানানো হয়েছে,  এতে আতঙ্কিত হওয়ার কোনও কারণ নেই। এটি একটি রুটিন প্রক্রিয়া। রেকর্ড রাখার জন্য এই তথ্য চাওয়া হয়েছে। 

সূত্রের খবর, মেডিক্যাল কলেজ-হাসপাতালে অধ্যক্ষ এবং সুপারদের পাশাপাশি স্বাস্থ্যস্থাথী প্রকল্পে যিনি ফিনান্স আধিকারিকের কাছেও পাঠানো হয়েছে এই অর্ডারের কপি। সংশ্লিষ্ট সরকারি প্রকল্পে বেসরকারি হাসপাতালে ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত চিকিৎসা বিমার টাকা দিয়ে থাকে রাজ্য সরকার। কোন চিকিৎসকের অধীনে অপারেশন হচ্ছে, তাঁর নাম-রেজিস্ট্রেশন নম্বরও থাকে। স্বভাবতই, স্বাস্থ্যস্থাথী প্রকল্পের ফিনান্স আধিকারিকের কাছে রাজ্যের পাঠানো এই অর্ডারকে বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে। ইতিমধ্য়ে বিষয়টি ঘিরে শোরগোল তৈরি হয়েছে চিকিৎসক মহলে। 


ভিডিও স্টোরি