Date : 13th May, 2025 | Call 1800 452 567 | [email protected]
পুত্র সুখ হল না, পুত্র শোক হয়ে গেল: সন্তানের মৃত্যুতে দিলীপ ঘোষইরফান বলেছিল সোমবারে উপোস করবে, শিবের বার তো: স্ত্রী সুতপামার্দাস ডে-তে আমার জন্য উপহার আনল ছেলে, সেদিন ওকে থাকতে বললাম আমার কাছে, কিন্তু...: রিঙ্কুসংঘর্ষ বিরতি নিয়ে মোদীকে আক্রমণ নয়, বিরোধীদের আর্জি মেহবুবার, রাজনীতির উর্ধ্বে ওঠার আহ্বানপরিচালকদের পর প্রযোজকদের ‘একাংশ’র বিরুদ্ধে ‘অসহযোগিতা’ ফেডারেশনের?ছেলের স্বপ্ন ছিল আমার সঙ্গে থাকার, ক'দিন পরই নিয়ে আসতাম, তার আগেই সব শেষ: হাহাকার রিঙ্কুরঅস্ট্রেলিয়া সফর মানেই যেন আতঙ্ক! সিরিজ শেষেই অবসর, তালিকায় কিংবদন্তিরাএস-৪০০ ধ্বংসের দাবি করেছিল পাকিস্তান, তার সামনে দাঁড়িয়েই ছবি তুললেন মোদীশাহরুখের ছবিতে এই গানটি গাওয়ার কথা অভিজিতের, রাতারাতি নিজের 'নামে' করে নেন অনু মালিকহাওড়ায় মাকে খুন হতে দেখে চিৎকার শিশুকন্যার, পুলিশ এসে গ্রেফতার করল বাবা ও দাদাকে
Kolkata High Court

'অযোগ্য'দের বেতন ফেরতের মামলা হাইকোর্টে, শুনানি চলাকালীন লোডশেডিং বিচারপতি বসাকের এজলাসে

Advertisement

হাইকোর্টের নির্দেশের পরও টাকা ফেরতের কোনও প্রক্রিয়া শুরু হয়নি। ওএমআর-ও প্রকাশ করেনি রাজ্য। অনেক চিহ্নিত 'অযোগ্য'রা এখনও স্কুলে গিয়ে ক্লাস নিচ্ছেন। পোর্টাল থেকে নাম বাদ যায়নি তাঁদেরও। মূলত এই বিষয়গুলো নিয়েই মামলা দায়ের হয়।

'অযোগ্য'দের বেতন ফেরতের মামলা হাইকোর্টে, শুনানি চলাকালীন লোডশেডিং বিচারপতি বসাকের এজলাসে

Advertisement

শেষ আপডেট: 21 April 2025 12:21

দ্য ওয়াল ব্যুরো: হাইকোর্টের (Kolkata High Court) নির্দেশের পরও টাকা ফেরতের কোনও প্রক্রিয়া শুরু হয়নি। ওএমআর-ও প্রকাশ করেনি রাজ্য। অনেক চিহ্নিত 'অযোগ্য'রা এখনও স্কুলে গিয়ে ক্লাস নিচ্ছেন। পোর্টাল থেকে নাম বাদ যায়নি তাঁদেরও।

মূলত এই বিষয়গুলি নিয়েই রাজ্যের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার মামলা দায়ের হয় বিচারপতি দেবাংশু বসাকের ডিভিশন বেঞ্চে। আজ সেই মামলা আদালতে উঠলে হঠাৎ লোডশেডিং হয়ে যায় বিচারপতির এজলাস।

প্রায় ২৬ হাজার চাকরি বাতিল মামলায় গত ৩ এপ্রিল হাইকোর্টের নির্দেশ বহাল রাখে সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। বাতিল করে দেওয়া হয় ২০১৬ সালের এসএসসির (SSC) গোটা প্যানেল। সুপ্রিম কোর্ট বলেছিল, যাঁরা 'টেন্টেড' অর্থাৎ 'অযোগ্য হিসাবে চিহ্নিত' তাঁদের বেতন ফেরত দিতে হবে।

শীর্ষ আদালতের সেই নির্দেশের পর দু'সপ্তাহ কেটে গেছে। অথচ এখনও কেউ বেতন ফেরত দেননি বলে অভিযোগ। রাজ্য সরকারের তরফেও বেতন ফেরতের ক্ষেত্রে কোনও উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।

উল্লেখ্য, এসএসসির নিয়োগ দুর্নীতি সংক্রান্ত তদন্ত চলাকালীন সিবিআই অনেক ওএমআর শিট উদ্ধার করেছিল। কমিশনের কাছে সেগুলি আছে। আদালত সেগুলিই প্রকাশ্যে আনার কথা বলেছিল।

মামলাকারী সুদীপ্ত দাশগুপ্ত ও বিক্রম বন্দ্যোপাধ্যায়রা শিক্ষা দফতরের সচিব, স্কুল সার্ভিস কমিশনের চেয়ারম্যান এবং কমিশনার অফ স্কুলের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার মামলা দায়ের করেছিলেন। তাঁদের দাবি, যাঁরা প্রমাণিত দাগি, তাঁদের বেতন ফেরতের নির্দেশ দিয়েছিল হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ।

সুপ্রিম কোর্ট সেই নির্দেশ বহাল রাখে। কিন্তু অভিযোগ এখনও টাকা ফেরতের কোনও উচ্চবাচ্য নেই কারও। টাকা ফেরত নেওয়ার চেষ্টাও রাজ্য সরকারের তরফে দেখানো হয়নি।

মামলাকারীরা এও জানান, ডিভিশন বেঞ্চ বলেছিল, দ্রুত ২২ লক্ষ ওএমআর শিট প্রকাশ করতে হবে। তা এখনও করা হয়নি। যাঁদের চাকরি চলে গিয়েছে, বেতনের পোর্টালে এখনও তাঁদের নাম রয়েছে। তাঁদের মধ্যে প্রমাণিত 'দাগি'রাও রয়েছেন। পোর্টাল থেকে তাঁদের নাম বাদ দিতে হবে।

এই মর্মেই আজ মামলা উঠেছিল বিচারপতি দেবাংশু বসাকের ডিভিশন বেঞ্চে। আর তখনই হঠাৎ এজলাসে লোডশেডিং হয়ে যায়।  

 

Advertisement

Advertisement


ভিডিও স্টোরি