Date : 16th May, 2025 | Call 1800 452 567 | [email protected]
'রাশিয়া মোটেই যুদ্ধ শেষ করতে চায় না!' শান্তি-আলোচনা শুরুর আগেই কটাক্ষ জেলেনস্কিরতিন বছর পর এভারেস্টে পা দুই বাঙালির! সামিটের পরেই গুরুতর অসুস্থ রুম্পা, নামানো হচ্ছে তাঁকে'শান্তির বার্তা' দিলেন পাক প্রধানমন্ত্রী, কাশ্মীর ইস্যু তুলে ভারতের সঙ্গে আলোচনার প্রস্তাবইতিহাসে প্রথম! তালিবান বিদেশমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বললেন জয়শঙ্কর, কী আলোচনা হল ঐতিহাসিক ফোনকলেBangladesh: শেখ হাসিনার ঐতিহাসিক প্রত্যাবর্তনের অপেক্ষায় বাংলাদেশ SSC: শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভে পুলিশের বেধড়ক লাঠিচার্জ, শুক্রবার রাজ্যজুড়ে 'ধিক্কার দিবস' পালনের ডাক চাকরিহারা শিক্ষকদেরNew Delhi: ভারতের অ্যাকশন, বিমানবন্দরের পরিষেবায় পাক 'বন্ধু' তুরস্কের সংস্থায় 'না' ভারতের, বাতিল 'সুরক্ষা ছাড়পত্র'Indian Army: পাকিস্তানে 'অপারেশন সিঁদুর'-এর পর বাংলাদেশের নাকের ডগায় ভারতীয় সেনার মহড়া 'তিস্তা প্রহার'SSC: কসবার স্মৃতি ফিরল বিকাশ ভবনে, চাকরি ফেরত চাওয়ায় শিক্ষক পেটালো পুলিশ, ঝরল রক্তসৌরভ, সানা, নাচ,সংসার নিয়ে মন খুলে আড্ডায় ডোনা
Behala

বেহালায় বাবা-মেয়ের ঝুলন্ত দেহ! 'ডাক্তার দেখাতে যাচ্ছি' বলে ঘর থেকে বেরিয়েছিলেন

পর্ণশ্রী থানা এলাকার শকুন্তলা পার্কের ঘটনা।

বেহালায় বাবা-মেয়ের ঝুলন্ত দেহ! 'ডাক্তার দেখাতে যাচ্ছি' বলে ঘর থেকে বেরিয়েছিলেন

বাবা-মেয়ের ছবি।

শেষ আপডেট: 1 March 2025 08:05

দ্য ওয়াল ব্যুরো: ট্যাংরায় একই পরিবারের তিন সদস্যের মৃত্যু রহস্যের মধ্যেই এবার বেহালার ( behala) দোকান থেকে উদ্ধার হল বাবা-মেয়ের ঝুলন্ত দেহ। পর্ণশ্রী থানা এলাকার শকুন্তলা পার্কের ঘটনা।

খবর পেয়ে শুক্রবার রাতে ওই দোকান থেকে বাবা-মেয়ের ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। মৃতরা হলেন, স্বজন দাস (৫৩) ও সৃজা দাস (২২)। কী কারণে মৃত্যু তা স্পষ্ট নয়। 

সূত্রের খবর, স্বজনবাবুর মেয়ে সৃজা অটিজমে আক্রান্ত ছিলেন। রাজ্যের বাইরে নিয়ে গিয়েও মেয়ের চিকিৎসা করেছিলেন। তাতেও সুস্থ না হওয়াতেই মানসিক অবসাদ থেকে চরম সিদ্ধান্ত নাকি নেপথ্যে অন্য কোনও কারণ রয়েছে তা খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারীরা।

স্ত্রী ও মেয়েকে নিয়ে দক্ষিণ ২৪ পরগনার মহেশতলা থানার নুঙ্গি এলাকায় থাকতেন স্বজনবাবু। পেশায় চিমনি ফিল্টারের ব্যবসায়ী স্বজনবাবুর অফিস ছিল শকুন্তলা পার্কে। পুলিশের কাছে তাঁর স্ত্রী জানিয়েছেন, শুক্রবার দুপুর ১টা নাগাদ মেয়েকে নিয়ে বাড়ি থেকে বেরিয়েছিলেন স্বজনবাবু।

ঘটনায় হতচকিত প্রতিবেশীরা। ব্যবসা ক্ষেত্রে বা নিজের বাড়ি, দুটি এলাকার বাসিন্দারাই জানিয়েছেন, স্বজনবাবু নির্বিবাদী মানুষ ছিলেন। সেক্ষেত্রে মেয়ের অসুস্থতা থেকেই মানসিক অবসাদের আশঙ্কা জোরাল হচ্ছে।

মেয়ে ও স্বামীর মৃত্যুতে ভেঙে পড়েছেন স্বজনবাবুর স্ত্রী। তিনি বলেন, "আমাকে বলেছিল মেয়েকে নিয়ে ডাক্তারের কাছে যাচ্ছে। দুপুর পেরিয়ে সন্ধে নামলেও ওরা ফেরেনি। খোঁজখবর করতে গিয়ে জানতে পারি,..."।


ভিডিও স্টোরি