Date : 14th Jun, 2025 | Call 1800 452 567 | info@thewall.in
কাশ্মীরে ধাপে ধাপে খুলছে ১৬টি পর্যটন কেন্দ্র, পহেলগামকাণ্ডের পর সবুজ সংকেত পর্যটকদেরত্বকের নানা সমস্যায় মুশকিল আসান হতে পারে 'কেমিক্যাল পিল', তবে কিছু জিনিস না জানলেই নয়ডিএনএ মিলেছে ৯ জনের, বিমান দুর্ঘটনার পর প্রথম দেহ তুলে দেওয়া হল পরিবারের হাতেবিলাসবহুল এসি গাড়ি ভাড়া করে ছাগল চুরি ! চোরের কীর্তি দেখে অবাক পুলিশ কর্তারাNEET Result : উচ্চ-মাধ্যমিকে প্রথম বর্ধমানের রূপায়ণের নজরকাড়া ফল নিটেও, দেশে কুড়িতম স্থানইজরায়েলের গর্বের 'আয়রন ডোম' ব্যর্থ! তেল আভিভের কেন্দ্রে পাল্টা মিসাইল হামলা ইরানের ওয়েট ট্রেনিং না কার্ডিও, কোনটা আগে করলে দ্রুত কমবে ওজন, জানাচ্ছে গবেষণাশেষ হল ইন্ডিয়ান ওয়েল সামার টেবল টেনিস কোচিং ক্যাম্পরাঁচিতে ধোনির স্বপ্নের বাড়ি ‘কৈলাসপতি’, ওখানেই থাকছেন স্ত্রী সাক্ষী ও মেয়ে জিভাকে নিয়েস্ত্রীর জন্য ভালবাসার তাজমহল! বাড়ি তো নয়, যেন মার্বেলে লেখা জীবন্ত কবিতা, বলছে নেটপাড়া
Burdwan News

পাথরবোঝাই ডাম্পারে ছিন্নভিন্ন বাবা, দেহের টুকরো কুড়োতে হল ছেলেকে, অভিযোগ পুলিশের বিরুদ্ধে

রাস্তার পড়ে থাকা বাবার দেহাংশ ছেলেকে দিয়ে তোলানোর অভিযোগ উঠল পুলিশের বিরুদ্ধে।

পাথরবোঝাই ডাম্পারে ছিন্নভিন্ন বাবা, দেহের টুকরো কুড়োতে হল ছেলেকে, অভিযোগ পুলিশের বিরুদ্ধে

শেষ আপডেট: 20 May 2025 15:54

দ্য় ওয়াল ব্যুরো, পূর্ব বর্ধমান: হাড়হিম দৃশ্য। পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় বাবার। শরীর উপর দিয়ে চলে যায় পাথর বোঝাই ডাম্পার। ছিন্নভিন্ন হয়ে যায় দেহ।রাস্তার পড়ে থাকা বাবার দেহাংশ ছেলেকে দিয়ে তোলানোর অভিযোগ উঠল পুলিশের বিরুদ্ধে।

সোমবার রাত আটটার সময় পূর্ব বর্ধমানের গুসকরা বাস টার্মিনাসের কাছে ডাম্পারের ধাক্কায় মৃত্যু হয় প্রদীপ কুমার দাস(৬৩) নামে এক বৃদ্ধের। পেশায় লটারির টিকিট বিক্রেতা। বাড়ি গুসকরা পুরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ডের শিরিষতলায়।

দুর্ঘটনার খবর পেয়ে পৌঁছে যায় ছেলে সুদীপ দাস। দুর্ঘটনাস্থলে যায় গুসকরা ফাঁড়ির পুলিশ। সুদীপ দাস জানান, ঝড় বৃষ্টির পর তাঁর বাবা রাস্তার পাশ দিয়ে হেঁটে বাড়ি ফিরছিলেন। ওই সময়ে পিছন দিক থেকে একটি ডাম্পার তাঁকে ধাক্কা মারে। প্রদীপবাবু ডাম্পারের নীচে পড়ে গেলে শরীরের উপর দিয়ে ডাম্পারের চাকা চলে যায়। দেহ ছিন্নভিন্ন হয়ে যায় তাঁর।

সুূদীপ দাস বলেন, "পুলিশ আমাকে রাস্তায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে থাকা বাবার দেহের টুকরো তুলতে বলে। আমার মাথা কাজ করছিল না। মনে হচ্ছিল অজ্ঞান হয়ে যাব। তা সত্ত্বেও আমি বাবার দেহাংশ রাস্তা থেকে তুলে দেই।"

পুলিশের এমন অমানবিক আচরণের কথা জানাজানি হতেই শোরগোল পড়ে যায়। বাবার দেহাংশ কী করে পুলিশ ছেলেকে তুলতে বলল তা নিয়ে চর্চা শুরু হয়। এই বিষয়ে জেলা পুলিশ সুপার সায়ক দাসের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, খোঁজ নিয়ে দেখছেন কী হয়েছে।

জানা গিয়েছে, প্রদীপকুমার দাসের কোনও দোকান ছিল না। তিনি গুসকরা শহরে ঘুরে ঘুরে লটারি টিকিট বিক্রি করতেন।তিনি সারাদিনে তিনবার টিকিট বিক্রি করতেন শহরের বিভিন্ন জায়গায়। 


ভিডিও স্টোরি