Date : 21st May, 2025 | Call 1800 452 567 | info@thewall.in
সমুদ্রে ব্য়ান পিরিয়ড চলছে, সমুদ্রসাথী ভাতাও মেলেনি, সঙ্কটে দিঘা উপকূলের মৎস্যজীবীরা'মুসু মুসু হাসি’র রিঙ্কি খান্না এখন কেমন আছেন? লাইমলাইটের থেকে দূরে লন্ডনে ঘোর সংসারী ভারতীয় আঞ্চলিক সাহিত্যের জয়যাত্রা, বুকার পেল বানু মুশতাকের কান্নড় গল্পগ্রন্থ ‘হার্ট ল্যাম্প’IPL 2025: করমর্দন নয়, ধোনির পা ছুঁয়েই কেরিয়ারের প্রথম আইপিএল মরশুম শেষ করল বৈভবধর্মঘটের সিদ্ধান্ত থেকে সরলেন বাস মালিকরা, সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হল৫০০ মিসড কল, চার দিন ফোন বন্ধ! খ্যাতির বিড়ম্বনা সামলে কীভাবে বাইশ গজে রাজ করলেন বৈভব?Gold-Silver Price: বুধবার ফের বাড়ল সোনার দাম, এক লক্ষের গণ্ডি ছুঁল রুপো, আজ কলকাতায় কত? রাহুল, সনিয়া ন্যাশনাল হেরাল্ডের ১৪২ কোটি টাকা অবৈধভাবে পেয়েছেন, দাবি ইডিরমহিলা সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মানহানিকর পোস্ট, ৫ ঘণ্টার মধ্যে মুছতে অভিজিৎ মিত্রকে নির্দেশ কোর্টের'মুর্শিদাবাদে ক'জন গেছিলেন?' তৃণমূল সাংসদদের কাশ্মীর সফরকে কটাক্ষ করে প্রশ্ন দিলীপের
Fake Note Recovered

থরে থরে সাজানো ২০০, ৫০০ টাকার জাল নোট! বাংলাদেশ সীমান্ত লাগোয়া গ্রামে আটক এক

বসিরহাটে একটি বাড়ি থেকে প্রায় ৩৪ লক্ষ টাকার জাল নোট উদ্ধার করে পুলিশ।

থরে থরে সাজানো ২০০, ৫০০ টাকার জাল নোট! বাংলাদেশ সীমান্ত লাগোয়া গ্রামে আটক এক

প্রতীকী ছবি

শেষ আপডেট: 4 May 2025 14:16

দ্য ওয়াল ব্যুরো: রাতের অন্ধকারে অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণে জাল নোট উদ্ধার করল পুলিশ। টাকার অঙ্ক শুনলে চমকে উঠবেন। গোপন সূত্রে খবর পেয়েই শনিবার বসিরহাটে একটি বাড়ি থেকে প্রায় ৩৪ লক্ষ টাকার জাল নোট উদ্ধার করে মাটিয়া থানার পুলিশ। মূল অভিযুক্ত পলাতক। তাঁর খোঁজ চালাচ্ছে পুলিশ (Fake note recovered in Basirhat)। 

পুলিশ সূত্রে খবর, গোপন সূত্রে তাঁদের খবর এসেছিল বাংলাদেশ সীমান্ত লাগোয়া একটি বাড়িতে জাল নোট মজুত রয়েছে। সেইমতো গতকাল রাতে বসিরহাটের খোলাপোতা গ্রাম পঞ্চায়েতের মথুরাপুর গ্রামের এক বাড়িতে তল্লাশি চালায় মাটিয়া থানা ও বসিরহাট জেলা পুলিশের বিশেষ টিম। জানা যায়, ওই বাড়িতে প্রচুর ২০০, ৫০০ ও ২০০০ টাকার নোট পাওয়া গিয়েছে। সব মিলিয়ে ৩৩ লক্ষ ৫৬ হাজার ৩০০ টাকার জাল নোট উদ্ধার হয়েছে।  

জানা গিয়েছে, ঘটনার পর থেকেই বাড়ি মালিক তথা মূল অভিযুক্ত পলাতক। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তার ভাই শেখ আবদুল রেজাকে আটক করে পুলিশ। অভিযুক্ত যুবকের খোঁজে তল্লাশি চলছে। কেন বাড়িতে এত জাল নোট মজুত করা ছিল, এগুলি কোথায় পাচারের চেষ্টা চলছিল, তা জানতে চান তদন্তকারীরা। এছাড়াও আর কারা এই জালনোট চক্রের সঙ্গে জড়িত তাও তদন্তের মাধ্যম জানতে চায় পুলিশ। 

গত জানুয়ারি মাসেই আন্তঃরাজ্য জাল নোট চক্রের পর্দাফাঁস করতে সফল হয়েছিল এসটিএফ (STF)। হাওড়া স্টেশন থেকে শেখ মুন্না নামের এক অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছিল এসটিএফ। তাঁর কাছ থেকে ৯২ হাজার টাকার জাল নোট উদ্ধার করা হয়। ধৃত শেখ মুন্না মুর্শিদাবাদের বাসিন্দা। এর আগে মালদহ থেকে একজনকে জাল নোট পাচারের অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছিল। এসটিএফ দাবি করেছিল, আন্তঃরাজ্য জাল নোটের একটি চক্র রয়েছে। তবে এই চক্র কতদূর পর্যন্ত বিস্তৃত তা জানতে তদন্ত শুরু করেছিল এসটিএফ। 

গত এপ্রিল মাসেই সামশেরগঞ্জ থেকে জাল নোট পাচারের অভিযোগে দু'জনকে গ্রেফতার করা হয়। ধৃতদের বাড়ি মালদহ জেলার বৈষ্ণবনগর থানা এলাকায়। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছিল, মালদহ থেকে দুই যুবক জলপথে বিপুল পরিমাণ জাল নোট নিয়ে সামশেরগঞ্জে আসছে, গোপনসূত্রে এই খবর পেয়েই আগে থেকেই অপেক্ষা করছিল পুলিশ। তাঁরা এলাকায় পৌঁছাতেই আলামিন শেখ ও মিস্টার শেখ নামের দু'জনকে গ্রেফতার করা হয়। তাঁদের ব্যাগে তল্লাশি চালিয়ে মোটা অঙ্কের জাল নোট উদ্ধার করা হয়। 


ভিডিও স্টোরি