Date : 16th May, 2025 | Call 1800 452 567 | [email protected]
Bangladesh: শেখ হাসিনার ঐতিহাসিক প্রত্যাবর্তনের অপেক্ষায় বাংলাদেশ SSC: শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভে পুলিশের বেধড়ক লাঠিচার্জ, শুক্রবার রাজ্যজুড়ে 'ধিক্কার দিবস' পালনের ডাক চাকরিহারা শিক্ষকদেরNew Delhi: ভারতের অ্যাকশন, বিমানবন্দরের পরিষেবায় পাক 'বন্ধু' তুরস্কের সংস্থায় 'না' ভারতের, বাতিল 'সুরক্ষা ছাড়পত্র'Indian Army: পাকিস্তানে 'অপারেশন সিঁদুর'-এর পর বাংলাদেশের নাকের ডগায় ভারতীয় সেনার মহড়া 'তিস্তা প্রহার'SSC: কসবার স্মৃতি ফিরল বিকাশ ভবনে, চাকরি ফেরত চাওয়ায় শিক্ষক পেটালো পুলিশ, ঝরল রক্তসৌরভ, সানা, নাচ,সংসার নিয়ে মন খুলে আড্ডায় ডোনাউকিল বর্মন জানালেন বাংলাদেশের জেলে অনেকেই তাঁকে দেখতে ভিড় করতবাঙালির কাছে তিনি মহানায়ক, তবে স্কুলেও পড়াতেন উত্তম কুমার, কোন বিষয় জানেন?ভারতের তরফে 'শুল্ক মকুবের প্রস্তাব': ট্রাম্পের দাবি মানলেন না জয়শঙ্কর, জানালেন, 'আলোচনা চলছে'SSC: সাইরেন বাজিয়ে চাকরিহারা শিক্ষকদের ওপর পুলিশি লার্ঠিচার্জের অভিযোগ! রণক্ষেত্র বিকাশভবন
Dol festival in Visva Bharati

সময়ের আগেই বিশ্বভারতীতে হবে দোল উৎসব, এবারেও বহিরাগতদের প্রবেশ নিষিদ্ধ

দোলের দিন না করে কেন সময়ের আগেই দোল উৎসবের আয়োজন? 

সময়ের আগেই বিশ্বভারতীতে হবে দোল উৎসব, এবারেও বহিরাগতদের প্রবেশ নিষিদ্ধ

ফাইল ছবি।

শেষ আপডেট: 15 February 2025 13:11

দ্য ওয়াল ব্যুরো: ১৪ মার্চ দোল। কিন্তু তার তিনদিন আগেই শান্তিনিকেতনে দোল উৎসব পালন করবে বিশ্বভারতী। একই সঙ্গে গতবারের মতো এবারেও বিশ্বভারতীর দোল উৎসবে বহিরাগতদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা বহাল থাকবে বলে জানিয়ে দিল বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।

দোলের দিন না করে কেন সময়ের আগেই দোল উৎসবের আয়োজন? 

বিশ্বভারতীর ভারপ্রাপ্ত জনসংযোগ আধিকারিক অতিগ ঘোষের ব্যাখ্যা, “রবি ঠাকুরের স্নেহধন্য শান্তিনিকেতন ইউনেসকোর স্বীকৃতিও পেয়েছে। তাই ঐতিহ্য যাতে ক্ষুন্ন না হয় সেজন্যই দোল উৎসবের তিনদিন আগে ১১ মার্চ বিশ্বভারতী নিজেদের মধ্যেই এই উৎসব পালন করবে। সেখানে বাইরের কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না।"

অতীতে দোলের দিনই শান্তিনিকেতনে বসন্তোৎসের আয়োজন করা হত। সেখানে বহিরাগতরাও প্রবেশ করতে পারতেন। লকডাউনের আগে ২০১৯ সালে এখানে শেষবার আশ্রমের মাঠে হয়েছিল বসন্তোৎসব। করোনার অতিমারীর কারণে ২০২০ সালে অবশ্য দোল উৎসব হয়নি।

পরের বছর থেকে দোল উৃৎসবে বহিরাগতদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করেছিলেন বিশ্বভারতীর তৎকালীন উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী। এমনকী তখন থেকেই ভিড় এড়াতে বসন্তোৎসব দোলের আগেই পালন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এবারেও সেই রীতি বজায় থাকবে।

বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষর ব্যাখ্যা, হেরিটেজ স্বীকৃতি পাওয়া এই তীর্থক্ষেত্রে দোলের দিন প্রচুর মানুষ আসবেই। এদিকে রঙ খেলাকে কেন্দ্র করে যদি কোনও অপ্রীতিকর পরিস্থিতি তৈরি হয়, তাতে একদিকে যেমন অনুষ্ঠান বানচাল হবে তেমনই বিশ্বভারতীয় ঐতিহ্য ক্ষুন্ন হবে। তাই দোলের দিন জনসাধারণের প্রবেশে যাতে কোনও বিপত্তি না হয়, তাই আগেভাগেই বিশ্বভারতীর নিজস্ব দোল উৎসবের আয়োজন।


ভিডিও স্টোরি