Date : 21st May, 2025 | Call 1800 452 567 | info@thewall.in
ইনস্টাগ্রামে একে অপরকে ‘আনফলো' যশ-নুসরতের, জল্পনার পারদ চড়ছে টলিপাড়ায়IPL 2025: ফের চলল বৈভবের ব্যাট, বেলাইন চেন্নাই এক্সপ্রেসরবীন্দ্র সরোবরে মর্মান্তিক দুর্ঘটনা, ভরদুপুরে গাছ পড়ে মৃত্যু ফুল ব্যবসায়ীরশাহরুখ মধ্যবিত্তই রয়ে গেল, কোনও দামী ব্র্যান্ড ওকে খুশি করতে পারে না: অনুভব সিনহাআত্মবিশ্বাসী শুভাশিস গুরুত্ব দিচ্ছেন সুনীলের অভিজ্ঞতাকেবিয়ে দিতে পারছে না বলে আমায় মেরে ফেলল: পরীমণি SSC: মুখ্যমন্ত্রী, শিক্ষামন্ত্রীকে চিঠি চাকরিহারা শিক্ষকদের! কী দাবি?জেলা সভাপতি পদ তুলে দেওয়ায় সুদীপকে নিশানা তাপস রায়েরঘরের জন্য এক্সক্লুসিভ ল্যাম্পশেডের কালেকশন পাবেন কলকাতার এই স্টোরেকোচবিহারের অঞ্জনবাবুর ছাদবাগানে ফলছে মিয়াজাকি আম
Durgapur Sub Division Hospital

পেটের ভিতর ৮ কেজি ওজনের টিউমার! অসাধ্যসাধন করে রোগীকে বাঁচালেন মহকুমা হাসপাতালের চিকিৎসকরা

চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, পেটের ভেতরে ৮ কেজি ওজনের ওই টিউমারের রক্তক্ষরণও শুরু হয়ে গিয়েছিল। এমন অবস্থায় টিউমার সার্জারি করতে গেলে জরায়ুর ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। প্রাণ সংশয়ের ঝুঁকিও ছিল।  

পেটের ভিতর ৮ কেজি ওজনের টিউমার! অসাধ্যসাধন করে রোগীকে বাঁচালেন মহকুমা হাসপাতালের চিকিৎসকরা

অসাধ্যসাধন করলেন দুর্গাপুর মহকুমা হাসপাতালের চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীরা।

শেষ আপডেট: 16 July 2024 23:30

দ্য ওয়াল ব্যুরো: সরকারি হাসপাতালেও অসাধ্যসাধন হয়! ৫২ বছরের এক মহিলার পেটের ভিতর থেকে সফলভাবে ৮ কেজি ওজনের টিউমার অপারেশন করে মঙ্গলবার সেই দৃষ্টান্তস্থাপন করলেন দুর্গাপুর মহকুমা হাসপাতালের চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীরা।

 আশঙ্কাজনক অবস্থায় দুর্গাপুর মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন ছন্দা চট্টোপাধ্যায়। অপারেশনের পর তিনি সুস্থ রয়েছেন বলে হাসপাতাল সূত্রে জানানো হয়েছে। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, পেটের ভেতরে ৮ কেজি ওজনের ওই টিউমারের রক্তক্ষরণও শুরু হয়ে গিয়েছিল। এমন অবস্থায় টিউমার সার্জারি করতে গেলে জরায়ুর ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। প্রাণ সংশয়ের ঝুঁকিও ছিল।  

তবে দুই চিকৎসক নীলাদ্রি সেন ও আসমাউল আলামের দৌলতে অসাধ্যসাধন হয়েছে। হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, বেশ কয়েকঘণ্টা ধরে অপারেশনটি চলে এবং সফলভাবে রোগীর পেট থেকে ৮ কেজি ওজনের টিউমারটি বের করা সম্ভব হয়েছে।

শরীর থেকে টিউমার বাদ যাওয়ার পর ছন্দাদেবীর এখন ওজন ৩২ কেজি। ছন্দাদেবী বলেন, "টিউমারের ভারে ঠিক করে হাঁটতেও পারতাম না। খুব কষ্ট হত। সরকারি হাসপাতালের পরিষেবা এখন অনেক উন্নত। তা না হলে আমার মতো গরিব মানুষের বাইরে চিকিৎসা করার সামর্থ্য কই।"

সরকারি হাসপাতালের চিকিৎসা পরিষেবার প্রশংসা করে স্থানীয়রাও বলছেন, একসময় জটিল অপারেশনের জন্য দক্ষিণ ভারতে ভিড় জমাতেন বাংলার মানুষ। কিন্তু সময়ের সঙ্গে বাংলার স্বাস্থ্য পরিকাঠামো উন্নত হয়েছে। বিশেষ করে এখন সরকারি হাসপাতালগুলোও জটিল থেকে জটিলতর অপারেশন করে সঙ্কটাপন্ন রোগীর প্রাণ বাঁচাচ্ছে। 


ভিডিও স্টোরি