Date : 16th May, 2025 | Call 1800 452 567 | [email protected]
Bangladesh: শেখ হাসিনার ঐতিহাসিক প্রত্যাবর্তনের অপেক্ষায় বাংলাদেশ SSC: শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভে পুলিশের বেধড়ক লাঠিচার্জ, শুক্রবার রাজ্যজুড়ে 'ধিক্কার দিবস' পালনের ডাক চাকরিহারা শিক্ষকদেরNew Delhi: ভারতের অ্যাকশন, বিমানবন্দরের পরিষেবায় পাক 'বন্ধু' তুরস্কের সংস্থায় 'না' ভারতের, বাতিল 'সুরক্ষা ছাড়পত্র'Indian Army: পাকিস্তানে 'অপারেশন সিঁদুর'-এর পর বাংলাদেশের নাকের ডগায় ভারতীয় সেনার মহড়া 'তিস্তা প্রহার'SSC: কসবার স্মৃতি ফিরল বিকাশ ভবনে, চাকরি ফেরত চাওয়ায় শিক্ষক পেটালো পুলিশ, ঝরল রক্তসৌরভ, সানা, নাচ,সংসার নিয়ে মন খুলে আড্ডায় ডোনাউকিল বর্মন জানালেন বাংলাদেশের জেলে অনেকেই তাঁকে দেখতে ভিড় করতবাঙালির কাছে তিনি মহানায়ক, তবে স্কুলেও পড়াতেন উত্তম কুমার, কোন বিষয় জানেন?ভারতের তরফে 'শুল্ক মকুবের প্রস্তাব': ট্রাম্পের দাবি মানলেন না জয়শঙ্কর, জানালেন, 'আলোচনা চলছে'SSC: সাইরেন বাজিয়ে চাকরিহারা শিক্ষকদের ওপর পুলিশি লার্ঠিচার্জের অভিযোগ! রণক্ষেত্র বিকাশভবন
Digha Jagannath Temple

জগন্নাথ মন্দির উদ্বোধনের পর জমজমাট দিঘা, শুরুতেও সপ্তাহান্তের ভিড়

শুধু রাজ্য থেকেই নয়, দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকেও অনলাইন ও ফোনে ব্যাপক হারে হোটেল বুকিং চলছে বলে জানিয়েছেন হোটেল মালিক ও ব্যবসায়ীরা।

জগন্নাথ মন্দির উদ্বোধনের পর জমজমাট দিঘা, শুরুতেও সপ্তাহান্তের ভিড়

দিঘা জগন্নাথ মন্দির

শেষ আপডেট: 2 May 2025 19:38

অভিজিৎ মান্না, দিঘা

আগে শুধুমাত্র ছুটির দিন কিংবা সপ্তাহান্তে পর্যটকদের ভিড় দেখা যেত দিঘাতে। কিন্তু জগন্নাথ মন্দির উদ্বোধনের পর বদলে গেছে সেই ছবি। আগাম বুকিংও চলছে পাল্লা দিয়ে। শুধু রাজ্য থেকেই নয়, দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকেও অনলাইন ও ফোনে ব্যাপক হারে হোটেল বুকিং চলছে বলে জানিয়েছেন হোটেল মালিক ও ব্যবসায়ীরা। সোম-মঙ্গলবারও চাওয়া হচ্ছে বুকিং।

হোটেল মালিক বিপ্রদাস চক্রবর্তী জানান, আগে পর্যটকেরা এক থেকে দুদিনের ছুটি কাটাতে দিঘায় আসতেন, এখন অনেকে তিন থেকে চারদিনের জন্য বুকিং করছেন। তিনি বলেন, "অধিকাংশ পর্যটকই জগন্নাথ মন্দির সম্পর্কে খোঁজখবর নিচ্ছেন। তাঁদের একটাই প্রশ্ন, এখন ভিড় কেমন? কখন গেলে অপেক্ষাকৃত কম ভিড়ে মন্দির দর্শন সম্ভব হবে? আর হোটেলটা কি মন্দিরের সামনে?"

একটি হোটেলের ম্যানেজার অর্ণব প্রামাণিক বলেন, "এখন এমন একটা পর্যায় চলছে যখন শনিবার-রবিবার বা ছুটি বলে আলাদা করে কিছু নেই, প্রতিদিনই ব্যাপক ভিড়। অনেক হোটেলে এই মাসের বুকিং শেষ হয়ে গেছে।" যদিও কিছু হোটেল মালিক আশঙ্কা করছেন এই ভিড় হয়তো সাময়িক। তবে ভবিষ্যৎই জানাবে এই পর্যটন প্রবাহ কতদিন স্থায়ী হবে।

তবে একটি বড় সমস্যা রয়ে গেছে—জগন্নাথ মন্দির সংলগ্ন এলাকায় হোটেলের ঘাটতি। অনেক পর্যটকই মন্দিরের সামনে থাকার সুযোগ না পেয়ে কিছুটা হতাশ। তবুও ‘সি-ফেসিং’ হোটেলের চাহিদাও কমেনি। সমুদ্রের ধারে এসে সমুদ্র দেখা যাবে না, এটা মেনে নিতে নারাজ পর্যটকরা।

পর্যটকের ঢল নামলেও হোটেলের ভাড়ার ক্ষেত্রে এখনও পর্যন্ত কোনও পরিবর্তন হয়নি। প্রশাসন এই বিষয়ে কড়া নজর রাখছে বলে জানা গেছে। ভাড়া বাড়ানো হলে প্রশাসন কঠোর ব্যবস্থা নিতে পারে বলেও ইঙ্গিত মিলেছে। তাই সতর্ক রয়েছেন হোটেল মালিকরা। তবুও সময়টাকে দিঘার পর্যটনে সোনালী সময় বলেই মনে করছেন স্থানীয় ব্যবসায়ীরা।


ভিডিও স্টোরি