Advertisement
Advertisement
শেষ আপডেট: 16 April 2024 14:50
দ্য ওয়াল ব্যুরো: প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ মামলার নতুন প্যানেলেও স্বজন পোষণের অভিযোগ! ঘটনার প্রতিবাদে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ চাকরি প্রার্থীরা।
অভিযোগ, নতুন প্যানেলেও নিয়ম মানা হয়নি। যারা বেশি নম্বর পেয়েছে তাদের পরিবর্তে কম নম্বর পাওয়া প্রার্থীদের জায়গা দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ।
এই অভিযোগ নিয়ে ফের বিচারপতি রাজা শেখর মান্থার বেঞ্চে দায়ের হয়েছে মামলা।
চাকরি প্রার্থীদের আইনজীবী আলি আহসান আলমগীর জানালেন, "মালদহ জেলায় প্রায় ১৩০০টি শূন্যপদ ছিল। নিয়োম অনুযায়ী, শূণ্যপদের দেড়গুণ প্যানেল তৈরি হয়। কিন্ত মালদহে সেই নিয়োগ মানা হয়নি। এই রকম দুর্নীতি বাকি জেলাতেও হয়েছে।"
আদালত সূত্রে খবর, বিচারপতি মান্থা এ ব্যাপারে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের বক্তব্য জানতে চেয়েছেন। আগামী ২৫ এপ্রিলের মধ্যে পর্ষদকে তাদের বক্তব্য জানাতে হবে।
২০০৯ সালে মালদহ, উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা ও হাওড়াতে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি করে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। ক্ষমতায় আসার পর সেই প্যানেল বাতিল করে বর্তমান তৃণমূল সরকার। ২০১৫ সালে ফের লিখিত পরীক্ষা নেওয়া হয়। বাম আমলের সফল পরীক্ষার্থীদের একাংশ হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন। আটকে যায় প্যানেল।
হাইকোর্টের নির্দেশের বিরুদ্ধে সুপ্রিমকোর্টে যায় রাজ্য। সুপ্রিমকোর্ট অবশ্য জানিয়ে দেয়, হাইকোর্টই মামলার নিষ্পত্তি করবে।
ওই মামলায় ২০২১ সালে প্যানেল প্রকাশ করতে নির্দেশ দেন বিচারপতি তপব্রত চক্রবর্তী। ভ্যাকেন্সির নিরিখে যথাযথ নিয়ম মেনে প্যানেল প্রকাশ করার নির্দেশ দেওয়া হয়। ওই নিয়োগেই বেনিয়মের অভিযোগ উঠেছে।
Advertisement
Advertisement