শেষ আপডেট: 6th May 2023 16:24
দ্য ওয়াল ব্যুরো: তাঁর বয়স হয়েছে ৭৬ বছর। চুল রঙের ধুসর হয়ে গিয়েছে। ইদানীং শরীরে আগের মতো তাকতও নেই। কোভিড অনেকটাই কাবু করে দিয়েছে। তা ছাড়া পুরনো উপসর্গগুলো তো রয়েছেই।
সেই তিনি সনিয়া গান্ধী (Sonia Gandhi) শনিবার সন্ধেয় কর্নাটকে তাঁর প্রথম নির্বাচন-সভা করলেন। অনেক দিন পর কোনও জনসভায় দেখা গেল তাঁকে। কর্নাটকে এবার তামাম প্রাক বুথ সমীক্ষা ইঙ্গিত দিয়েছে যে কংগ্রেসের অনুকূলে হাওয়া রয়েছে। সনিয়া গান্ধীর এদিনের সভা থেকেই স্পষ্ট যে সমীক্ষার মতকে বাস্তবের রূপ দিতে মরিয়া চেষ্টায় নেমেছে সাবেক জাতীয় দল।
কর্নাটকে বিজেপির প্রবীণ নেতা ছিলেন জগদীশ শেট্টর। বিজেপি এবার তাঁকে টিকিট দেয়নি। তিনি কংগ্রেসে যোগ দিয়েছেন। এদিন হুবাল্লিতে তাঁর হয়ে প্রচার করেছেন সনিয়া।
প্রাক্তন কংগ্রেস সভানেত্রী সভায় বলেছেন, বিজেপি সবাইকে হুমকি দিচ্ছে, ওরা কর্নাটকে না জিতলে প্রধানমন্ত্রী মোদীর আশীর্বাদ পাবে না এই রাজ্য। ওরা প্রশ্নের উত্তর দেয় না। ওরা পার্লামেন্টের পরোয়া করে না। ওরা ভাবে সবকিছু ওদের পকেটে রয়েছে। কিন্তু ওরা বোধহয় ভুলে গেছে মানুষই সব। ওরা কর্নাটককে লুঠ করে শেষ করে দিয়েছে। এই লুঠ আর ঘৃণার রাজনীতি যেখানে থাকবে সেখানকার উন্নতি কখনওই হবে না।
সনিয়ার কথায়, কর্নাটককে এই দুর্নীতি থেকে মুক্ত করতে হবে। কংগ্রেস হিমাচলে জিতেছে। সেখানে সুশাসন কায়েম করে রেখেছে। কর্নাটকে জিতলে এখানেও সুশাসন কায়েম হবে।
হুব্বাল্লিতে এবার মর্যাদার লড়াই। জগদীশ শেট্টারের বিরুদ্ধে বিজেপি প্রার্থী করেছে মহেশ তেঙ্গিনকাইকে। ওই আসনে জিততে চেষ্টার ত্রুটি রাখছে না কংগ্রেস। শুধু সনিয়া নন, রাহুল, প্রিয়ঙ্কা সবাই মিলে এবার প্রচার করছেন কর্নাটকে।
প্রতীচীর সামনে মঞ্চ বেঁধে বিশ্বভারতীর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ শুরু, সামিল গৌতম ঘোষ থেকে শুভাপ্রসন্ন