Fact Check: ছাগলের পেট থেকে মানুষের মতো বাচ্চা? অসমে হুলস্থূল
এই প্রতিবেদনে তথ্যের সঙ্গে যে ছবি রয়েছে, তা অসঙ্গতিপূর্ণ। এর ফলে সব মিলিয়ে প্রতিবেদনটিই বিভ্রান্তিকর হয়ে উঠেছে। আমাদের বোঝার ভুলের জন্য এই প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়েছিল। ভুল বোঝার পরে এটি প্রাথমিকভাবে সরিয়ে নিলেও আমরা ফের প্রতিবেদনটি ফিরিয়ে আ
এই প্রতিবেদনে তথ্যের সঙ্গে যে ছবি রয়েছে, তা অসঙ্গতিপূর্ণ। এর ফলে সব মিলিয়ে প্রতিবেদনটিই বিভ্রান্তিকর হয়ে উঠেছে। আমাদের বোঝার ভুলের জন্য এই প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়েছিল। ভুল বোঝার পরে এটি প্রাথমিকভাবে সরিয়ে নিলেও আমরা ফের প্রতিবেদনটি ফিরিয়ে আনলাম, পাঠকদের অবগতির জন্য।
২০১৪ সালে কর্নাটকে এমনই একটি ঘটনা ঘটেছিল, ছাগলের পেট থেকে জন্ম নেওয়া সন্তান ছিল অনেকটা মানবশিশুর মতো দেখতে। সেই ঘটনাটির ছবিই এখন ফের নতুন করে ভাইরাল হয় সোশ্যাল মিডিয়া এবং বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে। ইতিমধ্যে অসমের গঙ্গাপুর গ্রামে ফের এমনই একটি ঘটনা ঘটলে, তার সঙ্গে জুড়ে যায় পুরোনো ছবিটিও। যাতে করে মনে হয়, অসমের ঘটনারই ছবি সেটি, যা সত্য নয়। সব মিলিয়ে এই প্রতিবেদনের ঘটনা সত্য হলেও, ছবিটি পুরোনো এবং ভুল।
অনিচ্ছাকৃত এই ত্রুটি ও বিভ্রান্তির জন্য আমরা দুঃখিত।
দ্য ওয়াল ব্যুরো: ছাগলছানা। সে তো ছাগলের মতোই দেখতে হবে! কিন্তু অসমের সদ্যোজাত ছাগলছানা দেখে আঁতকে ওঠার জোগাড়। এতো ছাগল নয়! মানুষের বাচ্চা কি তবে বেরলো ছাগলের পেট থেকে?
মানুষের বাচ্চা নয়, সে ছাগলেরই বাচ্চা। কিন্তু অবিকল যেন মানুষের মুখ চোখ তার। অসমের এই ছাগলছানাকে নিয়ে হুলস্থূল পড়ে গেছে চারদিকে। দলে দলে মানুষ এসে ভিড় করছে এই অবিশ্বাস্য ছানাকে দেখতে। মানুষ আসছেন দূর দূরান্ত থেকেও।
জানা গেছে অসমের গঙ্গাপুর গ্রামের বাসিন্দার পোষা ছাগল এই কাণ্ড করেছে। সে যে ছাগলের জন্ম দিয়েছে সেটির চোখ নাক মুখ রয়েছে সবই। তবে সেগুলো ছাগলের মতো নয়, মানুষের বাচ্চার মতো। যদিও কানটা ছাগলের মতোই হয়েছে তার।
এখানেই শেষ নয়, অসমের এই ছাগলছানার চারখানা পা নয়, রয়েছে মাত্র দুটো পা, ঠিক যেমন মানুষের থাকে। অর্থাৎ এই বৈশিষ্ট্যও মিলে গেছে মানুষের সঙ্গে।
ছাগলটি সোমবার এমন অদ্ভুত ছানা প্রসব করেছে বলে খবর। তবে সে বাঁচেনি। জন্মের কিছুক্ষণের মধ্যেই তার মৃত্যু হয়েছে। তাতে অবশ্য মানুষের কৌতূহল থামেনি। সেই ছাগলছানাকে দেখতে বহু মানুষ চলে এসেছেন গঙ্গাপুর গ্রামে।