Date : 14th Jul, 2025 | Call 1800 452 567 | info@thewall.in
'ওরাই দেশটা শেষ করেছে!' কানাডায় আবর্জনা ফেলার ভিডিও ভাইরাল হতেই সমালোচনার মুখে ভারতীয়রানিমিশা প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড রদ একপ্রকার অসম্ভব, সুপ্রিম কোর্টে জানাল কেন্দ্র১৮ জুলাই মোদীর সভায় আমন্ত্রিত দিলীপ, শমীকের হাত ধরে মঞ্চে ফিরছেন বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতিসোনার গয়না বা রুপোর বাসন বন্ধক রেখে কী আর ঋণ নেওয়া যাবে না? নতুন ব্যাখ্যা রিজার্ভ ব্যাঙ্কেরসৌদি যাওয়ার টোপ! ১২ বছরের পাত্রী, ২০ বছরের বর, গোপন বিয়ের আসরে পুলিশের হানা‘তুমিই আমায় পূর্ণ করেছ!’ আলকারাজ-সিনারের দ্বৈরথের আড়ালে রয়েছে তীব্র প্যাশন, অটুট শ্রদ্ধাইজরায়েলি হামলায় মৃত্যুর মুখ থেকে বেঁচে গিয়েছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট, তাঁর সন্ধান কে দিয়েছিল'মুড়ি মিছরি এক হয়ে গেছে', চাকরিহারা 'যোগ্য'দের নবান্ন অভিযান যথাযথ, বার্তা শমীকেরAhmedabad Plane Crash: যান্ত্রিক বা রক্ষণাবেক্ষণের ত্রুটি মেলেনি, জানালেন এয়ার ইন্ডিয়া সিইওরক্তে ভেসে যাচ্ছে ঘর, বাবাকে কুপিয়ে খুন করল মা, 'চুপ থাক, নাহলে তোকেও...', হুমকি কিশোরকে!
Kasba Law College

আইনের কলেজেই বেআইনি কারবার? ‘সিট বেচাকেনা’র অভিযোগ মনোজিৎ বাহিনীর বিরুদ্ধে

অভিযোগ, এক একটি আসন বিক্রি হত ৫০ হাজার থেকে শুরু করে ২ লক্ষ টাকায়! একাধিক ছাত্রছাত্রী তদন্তকারীদের জানিয়েছেন, একবারের কালেকশনেই উঠেছিল প্রায় ৭০-৭৫ লক্ষ টাকা!

আইনের কলেজেই বেআইনি কারবার? ‘সিট বেচাকেনা’র অভিযোগ মনোজিৎ বাহিনীর বিরুদ্ধে

কসবা ধর্ষণ কাণ্ডে প্রধান অভিযুক্ত মনোজিৎ মিশ্র।

শেষ আপডেট: 4 July 2025 11:45

দ্য ওয়াল ব্যুরো: শুধু ছাত্রী নিগ্রহ নয়, কসবার সরকারি ল কলেজে (Kasba Law College,) এবার উঠল ভর্তি দুর্নীতির (Seat Selling) অভিযোগ। ধর্ষণকাণ্ডে মূল অভিযুক্ত মনোজিৎ মিশ্র (Manojit Mishra) এবং তার ঘনিষ্ঠদের বিরুদ্ধেই উঠেছে এই গুরুতর অভিযোগ (Illegal Business)।

তদন্তে উঠে এসেছে, কলেজে নির্ধারিত আসনের বাইরে ‘অতিরিক্ত সিট’ তৈরি করে তা গোপনে বিক্রি করত মনোজিৎ ও তার দল। অভিযোগ, এক একটি আসন বিক্রি হত ৫০ হাজার থেকে শুরু করে ২ লক্ষ টাকায়! একাধিক ছাত্রছাত্রী তদন্তকারীদের জানিয়েছেন, একবারের কালেকশনেই উঠেছিল প্রায় ৭০-৭৫ লক্ষ টাকা!

এই নিয়ে মুখ খুলেছেন প্রয়াত প্রিন্সিপাল দেবাশিস চট্টোপাধ্যায়ের স্ত্রী নবনীতা চক্রবর্তীও। সংবাদ মাধ্যমে তাঁর অভিযোগ, “মনোজিৎ বলে ছেলেটি সিট বেচে অনেক টাকা তুলেছিল। দেবাশিস ওকে কলেজে ঢুকতে নিষেধ করেছিলেন।”

এই প্রসঙ্গে উঠে এসেছে মনোজিতের ঘনিষ্ঠ জইব আহমেদের নামও। অভিযোগ, তার কমন এন্ট্রান্স টেস্টে র‍্যাঙ্ক ছিল ২৬৩৪, অথচ সাধারণত যেখানে জেনারেল ক্যাটাগরির ছাত্রছাত্রীদের ভর্তি হয় ৫০০-৫৫০ র‍্যাঙ্কের মধ্যেই।

বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনস্থ চারটি সরকারি ল কলেজে এই র‍্যাঙ্কে ভর্তি হওয়ার কোনও সুযোগ না থাকলেও কীভাবে জইব জায়গা পেল কসবার কলেজে? এই প্রশ্ন ঘিরেই ফের সামনে এসেছে ভর্তি দুর্নীতির বিষয়টি।

বিশ্ববিদ্যালয়ের একাংশের মদত ছাড়া কি এই রকম বাড়তি ভর্তি সম্ভব? তদন্তে উঠে আসছে আরও একাধিক নাম, সম্ভাবনা উড়িয়ে দিচ্ছে না প্রশাসনও। 

ঘন ঘন অভিযোগ আর তথ্য সামনে আসায় কসবা ল কলেজ এখন যেন তদন্তের কেন্দ্রবিন্দু। ছাত্রছাত্রী, অভিভাবক এবং প্রাক্তন অধ্যাপকরা চাইছেন, দ্রুত সত্য সামনে আসুক। তবে এই ভর্তি দুর্নীতি প্রসঙ্গে কসবা ল কলেজের বর্তমান পরিচালন সমিতির কোনও প্রতিক্রিয়া জানা যায়নি। প্রতিক্রিয়া এলে প্রতিবেদনে আপডেট করে দেওয়া হবে।


ভিডিও স্টোরি