
ইনিংসের শুরুটা সাবধানে করেছিলেন ইংল্যান্ডের দুই ওপেনার। কিন্তু শুরু থেকেই বল ঘুরছিল। তার ফলে ডমিনিক সিবলিকে মাত্র ৩ রানের মাথায় প্যাভিলিয়নে ফেরান অক্ষর। প্রথম উইকেট পড়ার পরে একটা পার্টনারশিপ গড়েন অন্য ওপেনার ররি বার্নস ও ড্যানিয়েল লরেন্স। মাঝে মধ্যে কিছু আক্রমণাত্মক শট খেলছিলেন দু’জনে। কিন্তু এই উইকেটে দুই স্পিনারকে খেলা সহজ ছিল না। সেটাই হল। ২৫ রানের মাথায় অশ্বিনের বলে বিরাটের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফিরে যান অন্য ওপেনার বার্নস।
নাইট ওয়াচম্যান হিসেবে রুটের জায়গায় পাঠানো হয় জ্যাক লিচকে। কিন্তু শূন্য রানেই তাঁকে ফেরত পাঠান অক্ষর। চার নম্বরে নামেন অধিনায়ক জো রুট। বাকি সময়ে মনে হচ্ছিল প্রতিটা বলেই হয়তো উইকেট পড়তে পারে। কিন্তু পড়েনি। দিনের শেষে ইংল্যান্ডের রান ৩ উইকেটে ৫৩। এখনও ৪২৯ রান দরকার ইংল্যান্ডের। কিন্তু খেলা দেখে মনে হচ্ছে চতুর্থ দিনে এই ম্যাচ জেতা ভারতের সময়ের অপেক্ষা।
এর আগে এদিন ভারতের হয়ে সেঞ্চুরি করেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন। তাঁর ব্যাট থেকে আসে ১০৬ রান। অন্যদিকে বিরাট কোহলি ৬২ রান করেন। এই দুই ব্যাটসম্যানের দৌলতে ২৮৬ রানে শেষ হয় ভারতের ইনিংস। ইংল্যান্ডের সামনে জয়ের জন্য টার্গেট দাঁড়ায় ৪৮২। সেই রান তাড়া করতে গিয়ে দ্বিতীয় ইনিংসের শুরুতেই চাপে রুট বাহিনী।