
রেকর্ড গড়ার পর কিপচগ বলেছেন, ইতালি ম্যারাথনে ব্যর্থ হওয়ার পর চ্যালেঞ্জ নিয়েছিলেন, প্রতিটি কিলোমিটার অঙ্ক কষে ছুটবেন। ৪১ জন পেসমেকার এবং একটি গাড়ি, যা একেবারে সামনে থেকে অংশগ্রহণকারীদের গতি মাপছিল, তাদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী কিপচগ প্রায় প্রতি কিলোমিটার শেষ করেছেন ২ মিনিট ৫০ সেকেন্ডের কম-বেশি সময়ে।
কেনিয়ার এই অতিমানব বলেছেন, “আমি বিশ্বাস করতাম মানুষের কোনও সীমাবদ্ধতা নেই। চাইলে সব করা যায়। আজ প্রমাণ করতে পেরে গর্ব হচ্ছে। নিজেকে চাঁদের মাটিতে পাড়ি দেওয়া প্রথম মানুষের মতো মনে হচ্ছে।” কিপচগের স্ত্রী ও তিন সন্তান রয়েছে। ইতিহাস গড়ে অলিম্পিকে পদক জয়ী ৩৪ বছর বয়সী এই অ্যাথলিট বলেন, “আমি সবাইকে অনুপ্রাণিত করতে চাই। আশা করি পারব।”
ভিয়েনায় যখন দৌড় শুরু করেন কিপচগ তখন সাত সকাল। কুয়াশা মাখা রাস্তায় শুরুর দিকের স্টেপিং-এ কিছু সমস্যা হচ্ছিল বলে জানিয়েছেন তিনি। কিন্তু সময় এগনোর সঙ্গে সঙ্গে ম্যারাথন পিচে নিজেকে সেট করে নেন। পেসমেকাররা জানাচ্ছেন, প্রথম আড়াই কিলোমিটার রাস্তা অনেকটা পিছনেই ছিলেন কিপচগ। সেই সময়ে সবার আগে ছিলেন ত্রিনিদাদ টোবাগোর অ্যাথলিট পল স্যামুয়েল। কিন্তু তারপর যে গতি বাড়াতে শুরু করেন কিপচগ, আর তাঁকে ছোঁয়া যায়নি।
HISTORY! pic.twitter.com/qjLfofhL5s
— Eliud Kipchoge – EGH?? (@EliudKipchoge) October 12, 2019
পড়ুন, দ্য ওয়ালের পুজোসংখ্যার বিশেষ লেখা…