
শুধু রবি শাস্ত্রী নন, নয়া ফ্রাঞ্চাইজি দলের বোলিং কোচ হিসেবে নিয়োগ করা হতে পারে ভরত অরুণ এবং ফিল্ডিং কোচ হিসেবে দায়িত্ব নিতে পারেন আর শ্রীধর। উল্লেখ্য কোচিং স্টাফ হিসেবে ভারতীয় দলের দায়িত্বে রয়েছেন এই তিনজন।
রবি শাস্ত্রী যে বাকি তিনজনকে নিয়েই কোচ হবেন, তাও ফ্রাঞ্চাইজি কর্তাদের জানিয়ে দিয়েছেন। সেই প্রস্তাবে নাকি সায়ও দিয়েছেন আমদাবাদ দলের কর্তারা।
আরও পড়ুন: লালের মাঠে নীল ঝড়, ইংলিশ ডার্বিতে রোনাল্ডোকে ম্লান করে জয় সিটির
আমদাবাদ ফ্রাঞ্চাইজির মালিকপক্ষ সিভিসি ক্যাপিটালের তিনজনকেই পছন্দ দলের গুরুত্বপূর্ণ কোচিং পদের দায়িত্বভার তুলে দেওয়ার ক্ষেত্রে। এমনকি তারা শাস্ত্রীর অনুমতি নিয়েই একজন মেন্টর কাম সিইও রাখতে চাইছেন, যিনি টুর্নামেন্ট চলাকালীন সময়ে ড্রেসিংরুমের পরিবেশকে হালকা রাখবেন, সকলের সঙ্গে সম্পর্ক সুদৃঢ় বন্ধনে আবদ্ধ রাখবেন।
একটা সময় ঠিক ছিল, কোচিং ছেড়ে ধারাভাষ্যে মন দেবেন শাস্ত্রী। কিন্তু কোহলিদের বিদায়ী কোচ অর্থের কারণেই আইপিএলে কোচ হতে চাইছেন। একটি দলের কোচ হলে বছরেই তিন কোটির বেশি আয় রয়েছে, তারপর সেই চুক্তি বাড়লে আরও অঙ্ক বাড়বে।
ভারতীয় দলের কোচ হয়ে বার্ষিক দুই কোটি টাকা আয় করেন শাস্ত্রী, চাকরি হারিয়ে শাপে বর হল তাঁর। আইপিএলে কোচ হওয়া মানে অনেক সুবিধে, সব দায়িত্ব নিজের কাঁধে নিতে হয় না, ওখানে একটি বিভাগের জন্য আলাদা কোচ থাকে।
পড়ুন দ্য ওয়ালের সাহিত্য পত্রিকা ‘সুখপাঠ’