শেষ আপডেট: 8th June 2022 12:25
দ্য ওয়াল ব্যুরো: বিখ্যাত ও বৃহত্তম দেওয়াল বলতে চিনের প্রাচীরের কথাই মনে পড়ে। ৬৪০০ কিলোমিটার দীর্ঘ এই প্রাচীর পৃথিবীর সপ্তম আশ্চর্যের মধ্যেও অন্যতম। কিন্তু শুধু চিনে নয়, ভারতেও রয়েছে এমনই এক সুবিশাল প্রাচীর (Great Wall of India)। সেই প্রাচীর দৈর্ঘ্যে চিনের প্রাচীরের পরেই, অর্থাৎ সেটি বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম প্রাচীর। রাজস্থানের কুম্ভলগড়।
আসলে কুম্ভলগড় হল একটি দুর্গ, যা পরিচিত ছিল অজেয়গড় নামে। মহারাণা কুম্ভর তৈরি এই দুর্গ জয় করা খুবই কঠিন ছিল। শোনা যায়, এটি তৈরি করতে ১৫ বছর সময় লেগেছিল। এই দুর্গের ভিতরে ৩৬০টিরও বেশি মন্দির রয়েছে যার মধ্যে ৩০০টি প্রাচীন জৈন মন্দির এবং বাকি হিন্দু মন্দির।
দুর্গটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১১০০ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত। দুর্গের প্রাচীর প্রায় ৩৬ কিলোমিটার দীর্ঘ, যা বিশ্বের দ্বিতীয় দীর্ঘতম প্রাচীর। প্রাচীরটি প্রস্থে প্রায় ১৫ মিটার। বলা হয়, এটিতে একসঙ্গে ১০টিরও বেশি ঘোড়া চালানো যায়। প্রাচীরটি পাহাড়ের চূড়া থেকে উপত্যকা পর্যন্ত প্রসারিত। কয়েকশো বছর আগে তৈরি হওয়া সত্ত্বেও এটি অটুট। জানা যায়, আকবরও অনেক চেষ্টায় এই দেওয়ালে একটা গর্তও করতে পারেননি।
কুম্ভলগড়কে ঘিরে এই প্রাচীরটিকে রাজস্থানের 'সিটি ওয়াল' বলা হয়। রাতে দেওয়ালের চারপাশে প্রচুর মশাল জ্বালানো হয়, যার আলো পুরো প্রাচীরকে আলোকিত করে। এই আশ্চর্যজনক দৃশ্যটি দেখতে, প্রচুর পর্যটক এখানে আসেন এবং পাহাড়ের চুড়ো থেকে এই দৃশ্যটি উপভোগ করেন।
রুক্ষ-শুষ্ক লাদাখের কোলে ঝলমল করছে রঙিন এক গ্রাম, ভারতবর্ষ শেষ হয়েছে এখানেই
শুধু চিনে নয়, ভারতেও রয়েছে এক সুবিশাল প্রাচীর।
সেই প্রাচীর দৈর্ঘ্যে চিনের প্রাচীরের পরেই, অর্থাৎ সেটি বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম প্রাচীর। রাজস্থানের কুম্ভলগড়।
মহারাণা কুম্ভর তৈরি এই দুর্গ জয় করা খুবই কঠিন ছিল।
শোনা যায়, এটি তৈরি করতে ১৫ বছর সময় লেগেছিল।
এই দুর্গের ভিতরে ৩৬০টিরও বেশি মন্দির রয়েছে যার মধ্যে ৩০০টি প্রাচীন জৈন মন্দির এবং বাকি হিন্দু মন্দির।
দুর্গটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১১০০ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত।
দুর্গের প্রাচীর প্রায় ৩৬ কিলোমিটার দীর্ঘ, যা বিশ্বের দ্বিতীয় দীর্ঘতম প্রাচীর। প্রাচীরটি প্রস্থে প্রায় ১৫ মিটার।
কয়েকশো বছর আগে তৈরি হওয়া সত্ত্বেও এটি অটুট। জানা যায়, আকবরও অনেক চেষ্টায় এই দেওয়ালে একটা গর্তও করতে পারেননি।
কুম্ভলগড়কে ঘিরে এই প্রাচীরটিকে রাজস্থানের 'সিটি ওয়াল' বলা হয়।
রাতে দেওয়ালের চারপাশে প্রচুর মশাল জ্বালানো হয়, যার আলো পুরো প্রাচীরকে আলোকিত করে।