শেষ আপডেট: 11th February 2020 12:39
[caption id="attachment_185757" align="aligncenter" width="1800"] ৮/১ Cacatuoidea গোত্রের ২১টি প্রজাতির পাখি কাকাতুয়া নামে পরিচিত। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া, ভারতীয় উপমহাদেশ, অস্ট্রেলিয়া ও পূর্ব ভারতীয় দ্বীপপুঞ্জে কাকাতুয়া দেখা যায়।[/caption]
[caption id="attachment_185765" align="alignnone" width="1920"]
৮/২ কাকাতুয়ার সব প্রজাতিগুলিই দেখতে আকর্ষণীয়। বেশিরভাগ প্রজাতিরই পালকের রঙ সাদা। তবে কিছু প্রজাতির রঙ গোলাপি ধূসর, হলুদ, খয়েরী এবং উজ্জল কালো বর্ণের হয়।[/caption]
[caption id="attachment_185767" align="aligncenter" width="429"]
৮/৩ কাকাতুয়ার শরীরে সবচেয়ে আকর্ষণীয় জিনিস হল তাদের মাথার ঝুঁটি। সাধারণত রেগে গেলে, সঙ্গীকে প্রভাবিত করার সময়, গাছ থেকে উড়ে মাটিতে নামার সময় বা মাটি থেকে উড়ে গাছে ফেরার সময় এদের ঝুঁটি প্রসারিত হয়।[/caption]
[caption id="attachment_185803" align="alignnone" width="700"]
৮/৪ উঁচু উঁচু গাছের কোটরে, পাহাড়ের গুহায় এরা বাসা বাঁধে এবং সেখানেই তারা বাসা বাঁধে। মিলনের পর স্ত্রী কাকাতুয়া ২-৪ টি ডিম পারে। প্রায় তিন মাস পুরুষ ও স্ত্রী কাকাতুয়া শাবকদের লালন-পালন করে।[/caption]
[caption id="attachment_185805" align="alignnone" width="620"]
৮/৫ প্রজাতিভেদে কাকাতুয়ার আয়ু ১৫-৪০ বছর পর্যন্ত হতে পারে। ঘন্টায় ৭০ কিমি গতিবেগে ওড়ার উদাহরণ আছে।[/caption]
[caption id="attachment_185972" align="alignnone" width="518"]
৮/৬ প্রধানত ফল ও বীজ এদের খাদ্য। সাধারণত ঝাঁক বেঁধে খাবার খুঁজরে বের হয়, এর ফলে অনেকসময় কৃষিজ ফসলের ক্ষতি হয়। কৃষক জমিতে জাল বা বিষ দেওয়ায় বছরে প্রচুর কাকাতুয়ার মৃত্যু ঘটে এশিয়ায়।[/caption]
[caption id="attachment_185778" align="aligncenter" width="683"]
৮/৭ মানুষের কন্ঠস্বর নকল করার ক্ষেত্রে অবিশ্বাস্য মুন্সিয়ানা আছে এদের। তাই মানুষের সবচেয়ে প্রিয় পাখিদের মধ্যেও অন্যতম হল কাকাতুয়া। পৃথিবীর সব চিড়িয়াখানার অন্যতম আকর্ষণও হল কাকাতুয়া।[/caption]
[caption id="attachment_185977" align="aligncenter" width="640"]
৮/৮ আজ প্রায় সাত প্রজাতির কাকাতুয়া বিপন্ন। মানুষের লোভ, বৃক্ষচ্ছেদন, আবহাওয়ার পরিবর্তন, খাদ্যাভাব প্রকৃতির এই অপরূপ সৃষ্টিকে বিপন্ন করে তুলেছে। এখনও সময় আছে। যেভাবেই হোক এদের রক্ষা করতেই হবে।[/caption]