শেষ আপডেট: 24th October 2024 10:54
দ্য ওয়াল ব্যুরো: বিনা হেলমেটে স্কুটি চালাচ্ছে ছোট্ট মেয়ে। পরণে স্কুল ইউনিফর্ম। মেয়ের পিছনে স্কুটিতে বসে বাবা। তাঁরও মাথায় নেই হেলমেট!
ভাইরাল ভিডিও ক্লিপ। ইতিমধ্যে প্রায় ৫ মিলিয়ন নেট নাগরিক ভিডিওটি দেখেছেন । সিংহভাগই, ওই ছোট্ট মেয়েটির বাবার ভূমিকার নিন্দায় সরব হয়েছেন।
ঘটনাটি মহারাষ্ট্রের সম্ভাজিনগরের। এভাবে দায়িত্বজ্ঞানহীন আচরণের জেরেই দুর্ঘটনা বাড়ছে বলেও দাবি করেছেন সিংহভাগ নেট নাগরিক।
সাধারণ বাইক বা স্কুটিতে হেলমেট পরা বাধ্যতামূলক। ২০১১ সালে বাংলার তখতে বসার পর দুর্ঘটনা ঠেকাতে 'সেভ লাইফ সেফ ড্রাইভ' সচেতনতা প্রকল্প চালু করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পুলিশের তরফে হেলমেট বিলিও করা হয়। সেই সূত্রে বাংলায় পথ দুর্ঘটনায় অনেকখানি লাগাম পরানো গেছে বলে দাবি প্রশাসনের।
বাংলার দেখা দেখি অন্যান্য রাজ্যেও শুরু হয়েছে এই প্রকল্প। কিন্তু তার পরও অনেকের মধ্যেই যে সচেতনতা গড়ে ওঠেনি, তা এ ঘটনা থেকেই স্পষ্ট বলে মনে করছেন অনেকে। সকলেই মেয়েটির বাবার ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
সাধারণ বাইক বা স্কুটিতে হেলমেট পরা বাধ্যতামূলক। ২০১১ সালে বাংলার তখতে বসার পর দুর্ঘটনা ঠেকাতে 'সেভ লাইফ সেফ ড্রাইভ' সচেতনতা প্রকল্প চালু করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই সূত্রে বাংলায় পথ দুর্ঘটনায় অনেকখানি লাগাম পরানো গেছে বলে দাবি প্রশাসনের। বাংলার দেখা দেখি অন্যান্য রাজ্যেও শুরু হয়েছে এই প্রকল্প। কিন্তু তার পরও অনেকের মধ্যেই যে সচেতনতা গড়ে ওঠেনি, তা এ ঘটনা থেকেই স্পষ্ট বলে মনে করছেন অনেকে। সকলেই মেয়েটির বাবার ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। এক নেট নাগরিকের কথায়, 'এ কীরকম অভিভাবক? নিজের তো বটেই মেয়েরও বিপদ ডেকে আনছেন। এমনকী পথ চলতি অন্য মানুষদেরও বিপদে ফেলার কাজ করছেন।" আর এক জনের কথায়, "হতে পারে মেয়ের আবদারে স্কুটি চালাতে দিয়েছেন। কিন্তু তা বলে লোকালয়ে কেন? সন্তানের কিছু অঘটন ঘটলে নিজেকে ক্ষমা করতে পারবেন তো?" কয়েকজন নেট নাগরিক আবার ওই ব্যক্তিকে অবিলম্বে গ্রেফতারের দাবি তুলেছেন। তাঁদের কথায়, এই ধরনের উদাসীনতা বরদাস্ত করা যায় না। অবিলম্বে ওই ব্যক্তি গ্রেফতার করা উচিত।
এক নেট নাগরিকের কথায়, 'এ কীরকম অভিভাবক? নিজের তো বটেই মেয়েরও বিপদ ডেকে আনছেন। এমনকী পথ চলতি অন্য মানুষদেরও বিপদে ফেলার কাজ করছেন।" আর এক জনের কথায়, "হতে পারে মেয়ের আবদারে স্কুটি চালাতে দিয়েছেন। কিন্তু তা বলে লোকালয়ে কেন? সন্তানের কিছু অঘটন ঘটলে নিজেকে ক্ষমা করতে পারবেন তো?"
কয়েকজন নেট নাগরিক আবার ওই ব্যক্তিকে অবিলম্বে গ্রেফতারের দাবি তুলেছেন। তাঁদের কথায়, এই ধরনের উদাসীনতা বরদাস্ত করা যায় না। অবিলম্বে ওই ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা উচিত।