
জম্মু-কাশ্মীরে সন্ত্রাসবিরোধী অভিযানে খতম ১ জঙ্গি, শহিদ দুই জওয়ান
এদিন সেই মামলার শুনানিতে আদালতে দাঁড়িয়ে ব্যাটপেটা খাওয়ায় সেই অফিসার বলেছেন, ‘ব্যাটটা পিছন থেকে এসেছিল। আমি দেখিনি যে, আকাশই ব্যাটটা চালিয়েছে।’
অথচ সেই ভিডিওটি দেখুন। স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে সাইড থেকে আকাশ গিয়ে ওই আধিকারিকের থাইয়ে সপাসপ ব্যাটের বাড়ি দিচ্ছেন। কিন্তু তিনি নাকি ভুলে গিয়েছেন। খেয়াল করতে পারছেন না।
ভিডিওতে আরও দেখা গিয়েছিল, আকাশের সঙ্গে যোগ দেন তার সঙ্গে থাকা লোকজনও। পুলিশ বাধা দেওয়ার চেষ্টা করলেও রক্ষা হয়নি। মার খান পুরকর্মীরা। আকাশকে বলতে শোনা যায়, “পাঁচ মিনিটের মধ্যে এলাকা ছেড়ে চলে যান। না হলে খারাপ হবে।” এক পুরকর্মীকে টানাটানি, ধাক্কাধাক্কি করা হয়। আকাশের বাহিনী কার্যত ঘিরে ফেলে পুরকর্মীদের। কোনওক্রমে জনতার হাত থেকে বাঁচায় পুলিশ। ওই ঘটনার পর আকাশকে গ্রেফতারও করা হয়েছিল। পরে জামিন পান কৈলাস-পুত্র।
অনেকের মতে, অফিসাররা হয়তো চাপের কারণেই এই কথা বলেছেন। কারণ ইন্দোর মানেই বিজয়বর্গীয়দের দাপটের জায়গা। একসময়ে কৈলাস এই কর্পোরেশনের মেয়রও ছিলেন।