
তবে তখনই পাত্রীর বাবা ঘটনাস্থলেই সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেন, এমন ছেলের হাতে মেয়েকে তুলে দেবেন না, যে তাঁর সামনে তাঁর মেয়েকে চড় মারার সাহস দেখাতে পারে! তিনি পাত্রপক্ষকে ডেকে তাঁদের চলে যেতে বলেন, জানিয়ে দেন, এমন ছেলেকে জামাই করতে পারবেন না। সেখানেই তিনি আত্মীয়ের সঙ্গে আলোচনা করে পাত্র স্থির করে ফেলেন, যে পারিবারিক সূত্রে পাত্রীর ভাই। পাত্রীও সম্মতি দেন। সেদিনই পানরুতির মন্দিরে গিয়ে বিয়ে করেন দুজনে।
এমন ঘটনা প্রায়ই ঘটে। গত বছর মধ্য়প্রদেশের এক মহিলা নিজেই বিয়ে ভেঙে দেন পাত্র মাতাল অবস্থায় বিয়ের আসরে হাজির হওয়ায়। ৭ নভেম্বর রাজগড় জেলার ঘটনা। পাত্র তো বটেই, বারাতের অনেক লোকজনই নেশায় চূর। পাত্রের দাঁড়ানোর ক্ষমতাও ছিল না। পাত্রী মুসকান শেখ সিদ্ধান্ত নেন, এমন ছেলের সঙ্গে নিজের জীবন জুড়বেন না। জানিয়ে দেন, তিনি বিয়ে করবেন না।