
চার কোটি টাকার সোনা উদ্ধার ইসলামপুরে, অটোতে করে পাচার হচ্ছিল সোনার বাট
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার রাতে রামগঞ্জে নাকা চেকিংয়ের সময় একটি অটোরিকশা আটক করে পুলিশ। নম্বরবিহীন ওই অটোতে চালক ছাড়াও দুজন যাত্রী ছিল। পুলিশ তল্লাশি চালিয়ে ওই দুই যাত্রীর কাছ থেকে ৫০ পিস সোনার বাট উদ্ধার করে। যার ওজন ৮ কেজি ৩০০ গ্রাম। এই সোনার আনুমানিক বাজার মুল্য প্রায় ৪ কোটি টাকা।
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার রাতে রামগঞ্জে নাকা চেকিংয়ের সময় একটি অটোরিকশা আটক করে পুলিশ। নম্বরবিহীন ওই অটোতে চালক ছাড়াও দুজন যাত্রী ছিল। পুলিশ তল্লাশি চালিয়ে ওই দুই যাত্রীর কাছ থেকে ৫০ পিস সোনার বাট উদ্ধার করে। যার ওজন ৮ কেজি ৩০০ গ্রাম। এই সোনার আনুমানিক বাজার মুল্য প্রায় ৪ কোটি টাকা।
ইসলামপুর পুলিশ জেলার পুলিশ সুপার শচীন মক্কর জানিয়েছেন, মঙ্গলবার রাতে রামগঞ্জে ৩১ নম্বর জাতীয় সড়কে নাকা চেকিংয়ের সময় একটি নতুন নম্বরবিহীন অটোরিকশা আটকানো হয়। সওয়ারদের জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে পুলিশ। চালক রেজাউল আলি জানায় নতুন এই অটোরিকশা শিলিগুড়ি থেকে কিনে মালদহে ডেলিভারি দিতে যাচ্ছে। এরপর অটোর দুই যাত্রী মহারাষ্ট্র রাজ্যের সাতারা জেলার বাসিন্দা হরিদাস থানাবোড়ে এবং সাঙলি জেলার বাসিন্দা অতুল রমেশ বাবরকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তারাও মালদহে যাচ্ছে বলে জানায়।
শিলিগুড়ি থেকে বহু যাত্রীবাহী বাস ও অন্যান্য যানবাহন থাকা সত্বেও কেন ওই দুজন যাত্রী অটো করে শিলিগুড়ি থেকে মালদহ যাচ্ছিল তা নিয়েই সন্দেহ হয় পুলিশের। এরপর পুলিশ যাত্রীদের এবং অটোরিকশাতে তল্লাশি চালিয়ে ৫০ টি সোনার বাট উদ্ধার করে। গ্রেফতার করা হয় অটোচালক সহ তিনজনকে। বুধবার ধৃতদের ইসলামপুর মহকুমা আদালতে তোলা হয়। আদালতের কাছে তাদের ১৪ দিনের পুলিশি হেফাজতের আবেদন করে ইসলামপুর থানার পুলিশ। বিচারক ধৃতদের ১০ দিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দেন। এই বিপুল পরিমান সোনা কোথায় পাচার করা হচ্ছিল এবং এই ঘটনার সঙ্গে আর কারা জড়িত তা জানতে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।