
জেলার পুলিশ সুপার ভাস্কর মুখার্জি জানান, বন্দি মৃত্যুর ঘটনায় অভিযুক্তের নাম মিঠুন শীল। দমদম সংশোধনাগার থেকে সম্প্রতি মিঠুনকে বর্ধমান কেন্দ্রীয় সংশোধনাগারে স্থানান্তরিত করা হয়েছিল। সে সাত বছরের সাজাপ্রাপ্ত বন্দি। এদিন সন্ধেবেলা বাবু শেখের সঙ্গে তার বচসা বাধে। তখন আচমকাই বাবু শেখের উপর চড়াও হয়ে তাকে মারধর করতে শুরু করে সে। তাতে জখম হয় ওই বন্দি। গুরুতর জখম বাবু সেখকে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে সেখানেই তাকে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়।
জানা গেছে সংশোধনাগারের ক্যান্টিনে গোলমালের সূত্রপাত। পরে গন্ডগোল চরম আকার নেয়। তখন এই ঘটনা ঘটে। মৃতের বাড়ি পূর্ব বর্ধমানের কেতুগ্রামে।
পুলিশ সুপার ভাস্কর মুখার্জি বলেন, ‘‘সেহেতু খুনে অভিযুক্ত একজন সাজাপ্রাপ্ত বন্দী সেই জন্য বেশ কিছু আইনি জটিলতার কারণে তাকে এখুনি গ্রেফতার করা হয়নি। পুরো ব্যাপারটাই খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’’