
শাশ্বতবাবু পেশায় মেডিক্যাল রিপ্রেসেনটিটিভ। তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, “আমার যদি আর্থিক সামর্থ আরেকটু বেশি হতো তাহলে আরও কিছু বাচ্চাকে আমি খাওয়াতে পারতাম।” বোতামের মা রিকু বলেন, “ইচ্ছে ছিল ছেলের প্রথম জন্মদিনটা স্পেশাল করে করব। বেশ কয়েকজনের সহযোগিতায় আজ সেটা করতে পেরেছি।” সহজপাঠ নামের একটি সংস্থা আয়োজন করে গোটা বিষয়টির।
কয়েক মাস আগেই মেদিনীপুরে দেখা গিয়েছিল অন্য রকমের অন্নপ্রাশন। সন্তানের মুখেভাতের অনুষ্ঠানে পরিবেশ সচেতনতায় গ্রামের বাচ্চাদের হাতে মিষ্টির প্যাকেট আর একটি করে চারা গাছ তুলে দিয়েছিলেন এক দম্পতি। হুগলির কোন্নগরেই দেখা গিয়েছিল মেয়ের বিয়ের অনুষ্ঠান জাঁকজমক না করে স্থানীয় একটি ক্লাবকে অ্যাম্বুলেন্স কিনে দিয়েছিলেন এক অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক। ফের জন্মদিন পালনের অন্যরকম উদাহরণ দেখা গেল এদিন।