
জানা গেছে, মৃতদের নাম পার্থ রায় (৫৫) এবং সুভাষ রায় (১৮)। গত রাতে বিরিয়ানি খাবে বলে দোকান থেকে কিনে এনেছিল সুভাষ। তাতেই পার্থ বিষ মিশিয়ে দিয়েছিলেন বলে অনুমান পুলিশের। তারপর ছেলে বিরিয়ানি খেয়ে অচৈতন্য হয়ে পড়লে ধারালো অস্ত্রের আঘাতে তার গলা কেটে দেন বাবা। ছেলেকে শেষ করে নিজেও আত্মঘাতী হন তিনি।
তবে কেন এমনটা করলেন পার্থ, তা এখনও জানা যায়নি পরিষ্কার করে। তদন্তকারীরা জানিয়েছেন, সুভাষ মানসিকভাবে সুস্থ ছিল না। তাই অশান্তিতে ভুগছিলেন বাবা। সেই থেকেই এই চরম সিদ্ধান্ত বলে মনে করা হচ্ছে। শুক্রবার সকালে শিলিগুড়ির ২৪ নম্বর ওয়ার্ডে এই ঘটনা নিয়ে তুমুল শোরগোল শুরু হয়।
পরিবারের অন্যান্যরা জানিয়েছেন, বাড়িতে এমন সাংঘাতিক ঘটনা কীভাবে কখন ঘটে তা টের পাননি কেউই। ছেলেকে নিয়ে মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন পার্থ রায়, জানিয়েছেন প্রতিবেশীরাও। দুটি দেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে।