
কৃষ্ণা চক্রবর্তী মাঝ পথে মেয়র হয়েছিলেন। সব্যসাচী দত্তর বাড়িতে বিজেপি নেতা মুকুল রায়ের লুচি-আলুরদম পর্বের পর থেকেই বিধাননগরের পুর বোর্ডে অস্থিরতা তৈরি হয়। তার কয়েক মাসে পর সব্যসাচীর বিরুদ্ধে অনাস্থা আনা হয়। এবং মেয়র হন বিধাননগর পুরসভার প্রাক্তন চেয়ারম্যান তথা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আস্থাভাজন কৃষ্ণা চক্রবর্তী।
অন্যদিকে জিতেন তিওয়ারি আসানসোলের মেয়রের পাশাপাশি পাণ্ডবেশ্বরের বিধায়কও। হিন্দিভাষী অধ্যুষিত আসানসোল শহরে দাপটও রয়েছে তাঁর। প্রশাসক হিসেবেই তাঁকেই বসানো হয়েছে।
এর আগে কলকাতা ও শিলিগুড়িতেও বিদায়ী দুই মেয়র ফিরহাদ হাকিম ও অশোক ভট্টাচার্যকে প্রশাসক নিয়োগ করা হয়েছিল। যদিও কলকাতা পুর নিগমে প্রশাসক হিসেবে ফিরহাদ হাকিমের নিয়োগ নিয়ে বিস্তর বিতর্ক হয়েছিল। মামলাও হয়েছে হাইকোর্টে।
একাধিক পুরসভারও মেয়াদ ফুরিয়েছে। কারণ ১০০ টার মতো পুরসভায় ভোট হওয়ার কথা ছিল গত এপ্রিল-মে মাসে। কিন্তু কোভিডের জন্য তা হয়নি। মেয়াদ উত্তীর্ণ পুরসভাগুলিতেও বিদায়ী চেয়ারম্যানদের প্রশাসক পদে বসানো হয়েছে। সেই একই পথেই প্রশাসক নিয়োগ হল বিধাননগর ও আসানসোলে।