
দ্য ওয়াল ব্যুরো: ভোট পরবর্তী হিংসার তদন্তকে দুভাগে ভাগ করেছে কলকাতা হাইকোর্ট (kolkata highcourt)। বড় মামলাগুলির তদন্ত ভার দিয়েছে সিবিআইকে (CBI)। অপেক্ষাকৃত কম গুরুত্বপূর্ণ মামলার জন্য বিশেষ তদন্তকারী দল তথা সিট (SIT) গঠন করেছে আদালত। কিন্তু সিবিআই জেলায় জেলায় ছুটলেও সিট কেন এখনও মাঠে নামেনি তা নিয়ে গত ৩১ অগাস্ট মামলা হয়েছিল কলকাতা হাইকোর্টে। বৃহস্পতিবার জানা গেল, গতকাল ১ সেপ্টেম্বর রাজ্য সরকার নির্দেশিকা জারি করেছে।
নবান্নের সেই নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, পাঁচটি জোনে ভাগ করে এই তদন্ত করবে বিশেষ তদন্তকারী দল তথা সিট। তাতে বলা হয়েছে, হেডকোয়ার্টার জোনে সোমা দাস মিত্র এবং শুভঙ্কর ভট্টাচার্য, নর্থ জোনে ডিপি সিং এবং প্রবীণ কুমার ত্রিপাঠী, ওয়েস্ট জোনে সঞ্জয় সিং এবং বিএম মিনা, সাউথ জোনে সিদ্ধিনাথ গুপ্ত ও প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়, কলকাতা পুলিশে তন্ময় রায়চৌধুরী এবং নীলাঞ্জন বিশ্বাস তদন্তের দায়িত্ব সামলাবেন। সিটের নেতৃত্বে রয়েছেন তিন আইপিএস। তাঁরা হলেন সৌমেন মিত্র, সুমনবালা সাউ এবং রণবীর সিং।
পরীমণিকে বাড়িতে ঢুকতে দিলেন না মালিক, হাজতবাসের পর রাস্তায় অসহায় অভিনেত্রী
সিবিআই ছুটছে, সিট কই? এই প্রশ্ন তুলেই কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিল মামলাকারীদের একাংশ। গত মঙ্গলবার সেই মামলার শুনানি ছিল। তার পর্যবেক্ষণে তাত্পর্যপূর্ণ মন্তব্য করেছিলেন ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি রাজেশ বিন্দাল। তিনি বলেন, সিট যে কাজ করছে না সেটা আমরা জানি। প্রয়োজনে পদক্ষেপ করা হবে।