
সেনাবাহিনীর বীরত্বকে স্যালুট করি, সিয়াচেনে গিয়ে বললেন রাজনাথ
দ্য ওয়াল ব্যুরো : প্রতিরক্ষামন্ত্রীর দায়িত্ব নেওয়ার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সিয়াচেন সফর করলেন রাজনাথ সিং। সোমবার বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু যুদ্ধক্ষেত্রে গিয়ে তিনি কথা বলেন সৈনিকদের সঙ্গে। পরে টুইটারে লেখেন, আমাদের সেনাবাহিনী কঠিন পরিস্থিতিতে বীরত্বের সঙ্গে কাজ করে চলেছে। আমি তাঁদের প্রাণশক্তি ও সাহসকে অভিনন্দন জানাই।
Visited a forward post and Siachen base camp today and interacted with the Army personnel serving in this region which is also known as the ‘the highest battle field in the world’. pic.twitter.com/Ns8uFpK4TT
— Rajnath Singh (@rajnathsingh) June 3, 2019
Our soldiers in Siachen are performing their duty with great courage and fortitude even in extreme conditions and treacherous terrain. I salute their vigour and valour. pic.twitter.com/hMRObJ1j9A
— Rajnath Singh (@rajnathsingh) June 3, 2019
Paid tributes to the martyred soldiers who sacrificed their lives while serving in Siachen.
More than 1100 soldiers have made supreme sacrifice defending the Siachen Glacier.
The nation will always remain indebted to their service and sacrifice. pic.twitter.com/buWxgv6Nmg
— Rajnath Singh (@rajnathsingh) June 3, 2019
এদিন প্রতিরক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন সেনাপ্রধান বিপিন রাওয়াত। পরে টুইটে রাজনাথ বলেন, সিয়াচেনে ১১০০ সৈনিক চরম আত্মত্যাগ করেছেন। তাঁদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছি।
সেনা অফিসাররা জানান, প্রতিরক্ষা মন্ত্রীকে সিয়াচেনের নিরাপত্তা পরিস্থিতি বিস্তারিত জানানো হয়েছে। ভারতের নিরাপত্তায় সিয়াচেনের খুবই গুরুত্ব আছে। সেনাবাহিনীর মতে, যতদিন ওই হিমবাহ ভারতের অধীনে থাকবে, ততদিন পাকিস্তানের সঙ্গে চিনা বাহিনী সরাসরি সংযোগ স্থাপন করতে পারবে না।
বায়ুসেনার অবসরপ্রাপ্ত ভাইস মার্শাল মনমোহন বাহাদুর বলেন, প্রতিরক্ষা মন্ত্রীর সিয়াচেন সফর খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সেখানে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশাসনিক পদক্ষেপ নেওয়া দরকার। রাজনাথ সিং-এর আগে অপর দুই প্রতিরক্ষা মন্ত্রী নির্মলা সীতারমন ও মনোহর পরিকর সিয়াচেনে গিয়েছিলেন। ২০১৪ সালের অক্টোবরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সিয়াচেনের বেস ক্যাম্পে সৈনিকদের সঙ্গে দেওয়ালি উদযাপন করেন। ১৯৯৮ থেকে ২০০৪ সালের মধ্যে অন্তত ৩০ বার ওই হিমবাহে গিয়েছিলেন তৎকালীন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী জর্জ ফার্নান্ডেজ।