
পরে অখিলেশ লিখেছেন, বিজেপি নেতারা এক মহিলার উদ্দেশে অপমানজনক কটাক্ষ করেছিলেন। তাঁরা বলছিলেন ‘দিদি ও দিদি!’ জনতা ভাজপাকে মুখের মতো জবাব দিয়েছে। টুইটারের শেষে অখিলেশ লিখেছেন, ‘দিদি জিও দিদি!’
प. बंगाल में भाजपा की नफ़रत की राजनीति को हराने वाली जागरुक जनता, जुझारू सुश्री ममता बनर्जी जी व टीएमसी के समर्पित नेताओं व कार्यकर्ताओं को हार्दिक बधाई!
ये भाजपाइयों के एक महिला पर किए गए अपमानजनक कटाक्ष ‘दीदी ओ दीदी’ का जनता द्वारा दिया गया मुँहतोड़ जवाब है।
# दीदी_जिओ_दीदी pic.twitter.com/wlnUmdfMwA
— Akhilesh Yadav (@yadavakhilesh) May 2, 2021
এদিন দুপুর দু’ট অবধি পশ্চিমবঙ্গে ফলাফলের যে ট্রেন্ড, তাতে মনে হয়, ২০০-র বেশি আসন পেতে পারে তৃণমূল। বিজেপি থেমে যেতে পারে ১০০-র নীচে। সবচেয়ে খারাপ অবস্থা বামেদের সংযুক্ত মোর্চার। তারা সম্ভবত দু’টির বেশি আসন পাবে না।
অন্যদিকে অসমে জয়ের পথে এগোচ্ছে বিজেপি। দুপুর অবধি ওই রাজ্যে যা ট্রেন্ড, তাতে দেখা যায়, বিজেপি জোট এগিয়ে আছে ৮০ টি আসনে। ৪৬ টি আসনে এগিয়ে আছে প্রধান বিরোধী দল কংগ্রেস। অসমে গরিষ্ঠতা পেতে হলে চাই ৬৪ টি আসন। সুতরাং বলা যায়, বড় কোনও অঘটন না ঘটলে উত্তর পূর্বের ওই রাজ্যটিতে সরকার গড়তে চলেছে বিজেপি। রাজ্যে এই প্রথম কোনও অকংগ্রেসি দল পরপর দু’বার সরকার গঠন করবে। সেই ইতিহাস গড়ার লক্ষ্যেই এগোচ্ছে বিজেপি।
অসমে ভোট হয়েছিল তিন দফায়। ২৭ মার্চ, ১ এপ্রিল ও ৬ এপ্রিল ওই রাজ্যের মানুষ ভোট দেন। বিজেপি জোট বেঁধেছে অসম গণ পরিষদ, ইউনাইটেড পিপলস পার্টি লিবারাল এবং গণ সুরক্ষা পার্টির সঙ্গে। এবার দু’দিক থেকে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছিল বিজেপি। প্রথম চ্যালেঞ্জ ছিল কংগ্রেস জোটের কাছ থেকে। কংগ্রেসের শরিক ছিল অল ইন্ডিয়া ইউনাইটেড ডেমোক্র্যাটিক ফ্রন্ট, বোড়োল্যান্ড পিপলস ফ্রন্ট, আঞ্চলিক গণ মোর্চা, সিপিএম, সিপিআই এবং সিপিআই এমএল। দ্বিতীয়ত সদ্যগঠিত দু’টি দল অসম জাতীয় পরিষদ ও রায়জোড় দলের থেকেও চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেওয়া হয়েছিল গেরুয়া ব্রিগেডের বিরুদ্ধে। ২০১৯ সালে অসমে এনআরসি বিরোধী আন্দোলনের প্রেক্ষিতে ওই দু’টি দলের জন্ম হয়।
এদিন তামিলনাড়ুতে পিছিয়ে পড়ছে বিজেপির জোটসঙ্গী এডিএমকে। ১২৬ টি আসনে এগিয়ে আছে ডিএমকে। এডিএমকে এগিয়ে আছে ৯৬ টি আসনে।