
আমার ভাইয়ের জন্য বেড চাই! কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর ট্যুইটে শোরগোল, আসলে কী ঘটেছে?
ভি কে ট্যুইট করেন, গাজিয়াবাদ কর্তৃপক্ষ যেন আমার ভাইয়ের জন্য কোনও হাসপাতালে একটা বেডের ব্যবস্থা করেন। তিনি ট্যাগ করেন স্থানীয় জেলাশাসককে। ট্যুইটারেটিরা প্রশ্ন তোলেন, তাহলে দেশে স্বাস্থ্য পরিকাঠামোর এ কেমন হাল যে, কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর আত্মীয়স্বজনদেরও লোক ধরতে হচ্ছে! উল্টো প্রতিক্রিয়াও হয়। নিজের সরকারি ক্ষমতা ব্যবহার করছেন ভি কে, এমনও বলা শুরু হয়, কারণ উত্তরপ্রদেশ প্রশাসনের কয়েকজন কর্তা দ্রুত তাঁর ট্যুইটে প্রতিক্রিয়া দেন।
Am amazed at IQ level of trawls and fastest finger channels. Tweet was forward of a tweet to DM and says “please look into this”. Forwarded tweet is in hindi. Bed needs have been sorted out by DM & CMO , hence to DM. Suggest correct your understanding. https://t.co/BVZyZgQoDG
— Vijay Kumar Singh (@Gen_VKSingh) April 18, 2021
আবার শিবসেনা সাংসদ প্রিয়ঙ্কা চতুর্বেদীর মতো কেউ কেউ প্রকৃত বিষয়টি অনুধাবন করে লেখেন, জেনারেল সিং শুধুমাত্র একটা আবেদন ফরোয়ার্ড করেছেন। যদিও একজন নির্বাচিত জনপ্রতিনিধির অসহায়তাও ফুটে উঠেছে ট্যুইটে, তিনিও নিজের কেন্দ্রে একটা বেডের সন্ধান পাচ্ছেন না, সেটাও লেখেন প্রিয়ঙ্কা। আশা করছি, ওই রোগী প্রয়োজনীয় সাহায্য পাবেন, শীঘ্রই সুস্থ হয়ে উঠবেন।
পরে জেনারেল সিং পোস্ট করেন, সংশোধনী। আমি আবেদনটা ট্যুইট করেছি যাতে জেলা প্রশাসন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির কাছে পৌঁছতে পারে, তার ভাইয়ের যে চিকিত্সা প্রয়োজন, সেটা তাকে দেওয়া যায়। উনি আমার রক্তের সম্পর্কে ভাই নন, তবে মানবিকতার বন্ধনে জড়িয়ে আছেন। কারও কারও এমন ধারণাই নেই বলে মনে হয়।
পরে আগের ট্যুইট ডিলিট করে ভি কে লেখেন, ট্রোল করা লোকজন, দ্রুততম ফিঙ্গার চ্যানেলদের বুদ্ধির দৌড় থেকে বিস্মিত হচ্ছি। আগের একটা ট্যুইট ফরোয়ার্ড করেছি ডিএমকে। তাতে বলা হয়, দয়া করে বিষয়টা দেখুন। ফরোয়ার্ড করা ট্যুইটটা হিন্দিতে। বেড সমস্যা মিটে গিয়েছে। আপনাদের বোঝার ভুলটা শুধরে নিতে আবেদন করছি।