
দ্য ওয়াল ব্যুরো, বাঁকুড়া: কলকাতার পর এবার বাঁকুড়া (Bankura)। হাসপাতালের কার্নিশ থেকে ঝাঁপ দিলেন এক মহিলা! দিনকয়েক আগেই কলকাতার ইনস্টিটিউট অফ নিউরোসায়েন্সেসের আট তলা থেকে ঝাঁপ দিয়েছিলেন এক যুবক। শেষ পর্যন্ত বাঁচানো যায়নি তাঁকে। তবে বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুরের কাণ্ডে হাসপাতাল কর্মীদের তৎপরতায় প্রাণ বাঁচল ওই মহিলার।
জানা গেছে, বিষ্ণুপুরের স্ট্যাচু মোড়ের একটি নার্সিং হোমে শুক্রবার সকালেই ঘটল মর্মান্তিক ঘটনা। এই নার্সিং হোমে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আতঙ্কিত হয়েই এমন কীর্তি ঘটিয়েছেন শম্পা মাজি নামে ওই মহিলা। যদিও নীচে দাঁড়িয়ে থাকা নার্সিং হোমের কর্মীরা মাটিতে পড়ার আগেই ধরে ফেলেন তাঁকে। ফলে বড়সড় বিপত্তির থেকে রক্ষা পাওয়া গেছে।
স্থানীয় সূত্রে খরব, শুক্রবার শহরের স্ট্যাচু মোড়ের ওই বেসরকারি নার্সিং হোমের রান্নাঘরে হঠাৎ আগুন দেখা যায়। আর তাতেই আতঙ্কিত হয়ে পড়েন রোগী থেকে তাঁদের আত্মীয়সজন সকলেই। ওই সময় রান্নাঘরে কাজ করছিলেন শম্পা। আগুন দেখে আতঙ্কিত হয়ে পড়েন তিনি। ফলে রান্নাঘরের রেলিং ধরে বেরিয়ে নীচে ঝাঁপ মারেন তিনি। ঘটনাস্থলে পৌঁছায় দমকল। প্রাথমিক অনুমান, সিলিন্ডার থেকেই ঘটেছে এই অগ্নিকাণ্ড।
উল্লেখ্য, গত ২৫ জুন কলকাতার মল্লিকবাজারের ইনস্টিটিউট অফ নিউরোসায়েন্সেসের আটতলার কার্নিশ থেকে ঝাঁপ মারেন সুজিত নামে এক যুবক। মাটিতে পড়ে গুরুতর জখম হন তিনি। মাথায়, বুকে চোট পান। শেষ পর্যন্ত মারা যান। ঘটনাকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা ছড়িয়েছিল। শুক্রবার সকালে ফের সেই স্মৃতিই উস্কে দিল আরও একবার।
চুঁচুড়ায় বৃদ্ধার শ্লীলতাহানির চেষ্টা! অভিযুক্ত যুবককে বেধড়ক মেরে পুলিশে দিলেন এলাকাবাসী