
উদ্ধার হওয়া বাইকের মধ্যে ৬১টির নম্বরে কোনও মিল পাওয়া যাচ্ছে না। সাইকেলগুলির মধ্যে বেশিরভাগই সবুজ সাথী প্রকল্পের বলে পুলিশ সূত্রে খবর। অনেকদিন ধরেই পলাশের বাড়িতেই বড়সড় চক্রের আসা-যাওয়া ছিল বলে খবর পায় পুলিশ। পরে জানা যায়, নিজের বাড়িতে বসেই সেই চক্র চালাতো পলাশ। সেই গোটা চক্রের মূল পাণ্ডা।
পলাশের প্রতিবেশীরা তার গতিবিধির উপর সন্দেহ প্রকাশ করে। এলাকার কারোর সঙ্গে সদ্ভাব ছিল না পলাশের। তার বাড়িতে বিশাল সংখ্যক বাইক ও সাইকেল দেখে সন্দেহ বাড়ে এলাকাবাসীর। ফরাক্কা পুলিশকে তারাই খবর দেন।
চুরি করা বাইক কেনা-বেচার কাজ করত পলাশ। এমনকী, একটি পাচারচক্রের সঙ্গেও জড়িত সে। আপাতত পুলিশের জেরার মুখে ধৃত পলাশ দাস।