
উত্তরপ্রদেশের ভোটে বিজেপির নতুন থিম, ‘দমদার আউর ইমানদার’
দিব্যেন্দুর অভিযোগ, তাঁদের বাড়ির অদূরে তৃণমূল মদতপুষ্ট একটি ক্লাব পরিকল্পিতভাবে উচ্চস্বরে ডিজে বক্স বাজাচ্ছে। সমন্বয় নামে ওই ক্লাবের সদস্যরা পরিকল্পিতভাবে তাঁদের পরিবার ও পাড়া-প্রতিবেশীদের উত্যক্ত করতে চাইছে বলে তিনি দাবি করেন। এই ঘটনায় তাঁর বৃদ্ধ বাবা তথা কাঁথির সাংসদ শিশির অধিকারী অসুস্থ হয়ে পড়েন বলেও তিনি জানান।
এই ‘সমন্বয়’ ক্লাবের পুজো সুপ্রকাশ গিরি’র পুজো নামে পরিচিত। সুপ্রকাশ গিরি আবার রামনগরের তৃণমূল বিধায়ক অখিল গিরির ছেলে। যাদের সঙ্গে অধিকারী পরিবারের বিবাদ সর্বজনবিদিত।
বুধবার এই পুজো উদ্বোধনে গিয়েছিলেন তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ। সেই মঞ্চ থেকেও নাম না করে অধিকারী পরিবারের উদ্দেশে কুণাল কটাক্ষ করেন বলেও অভিযোগ করেছেন দিব্যেন্দু। তারপর থেকেই শব্দ দূষণের অত্যাচার শুরু হয়েছে বলে অধিকারী পরিবারের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়েছে।
যদিও এই অভিযোগ মানতে চাননি কাঁথির তৃণমূল নেতারা। তাঁরা গোটা ঘটনায় অধিকারী পরিবারের বিরুদ্ধেই রাজনীতি করার অভিযোগ তুলেছেন।
দিব্যেন্দু অধিকারী অভিযোগ করেছেন, তিনি বারবার অভিযোগ জানানো সত্ত্বেও পুলিশ সক্রিয় হয়নি। আইন বলছে রাত দশটার পর যেমন বক্স বাজানো যায় না, তেমনই ৬৫ ডেসিবেলের বেশি শব্দে বক্স বাজানো কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। এর অন্যথা হলে আইন অনুযায়ী অভিযুক্তদের আটক করতে পারে পুলিশ। যদিও দিব্যেন্দু অধিকারীর অভিযোগ তিনি রাজ্যের এডিজি (আইন শৃঙ্খলা) জাভেদ শামীম’কে ফোন করে অভিযোগ জানালেও কোনও লাভ হয়নি।