
তাঁর হয়ে আইনজীবী প্রশান্ত ভূষণ বলেন, ত্রিপুরা সংক্রান্ত একাধিক মামলা আদালতের বিচারাধীন। তথ্যানুসন্ধান অভিযানে যাওয়া কয়েকজন আইনজীবীকে নোটিস পাঠানো হয়েছে। সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে ইউএপিএ আইনে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। হিংসার মামলায় একটিও এফআইআর দায়ের করেনি পুলিশ। আমরা চাই সব মামলার আদালতের নজরদারিতে নিরপেক্ষ সংস্থাকে দিয়ে তদন্ত করানো হোক। হিংসার তদন্তে একটি বিশেষ তদন্ত দল গঠনের দাবিও করেন ভূষণ।
এ ব্যাপারে ১৩ ডিসেম্বর পরবর্তী শুনানির দিন স্থির করেছে বেঞ্চ।
গত ১১ নভেম্বর শীর্ষ আদালত দুই আইনজীবী, এক সাংবাদিকের আর্জি শোনে। তথ্যানুসন্ধানী দলের সদস্য হিসাবে তাঁরা ত্রিপুরায় সংখ্যালঘুদের নিশানা করে হিংসার তথ্য সোস্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করায় দায়ের হওয়া ফৌজদারি মামলা খারিজের আবেদন করেছেন।