
তবে প্রিয়ঙ্কা গান্ধী সন্তানদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট হ্যাকের কোনও অফিসিয়াল লিখিত অভিযোগ এখনও দায়ের করেননি। কেন্দ্রের তরফে যেচে এই অভিযোগের তদন্ত করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
সম্প্রতি এক প্রশ্নের জবাবে প্রিয়ঙ্কাকে বলতে শোনা গেছে তাঁর ছেলেমেয়েদের উপর সোশ্যাল মিডিয়ায় নজরদারি চালানো হচ্ছে। বলা বাহুল্য, অভিযোগের তির ছিল কেন্দ্রের বিজেপি সরকারের দিকেই। প্রিয়ঙ্কা এও জানিয়েছিলেন তাঁর ছেলেমেদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট হ্যাক করে নেওয়া হয়েছে। এছাড়া ফোন ট্যাপ করার মতো অভিযোগ তো রয়েইছে। সরকারের কি আর কোনও কাজ নেই? জানতে চেয়েছিলেন কংগ্রেস নেত্রী।
কেন্দ্র সরকারের বিরুদ্ধে ফোনে আড়ি পাতার অভিযোগ এর আগেও তোলা হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও সেই অভিযোগ করেছিলেন। বিরোধীরা হামেশাই এই ধরণের অভিযোগ তুলে সরকারকে বিঁধেছে। কিছুদিন আগে পেগাসাস কাণ্ডে এমন অভিযোগ আরও তীক্ষ্ণ হয়েছে।
উত্তরপ্রদেশে নির্বাচন আসন্ন। সেখানেই কংগ্রেসের হয়ে প্রচারের দায়িত্বে রয়েছেন প্রিয়ঙ্কা। ভোটের আবহে এই অ্যাকাউন্ট হ্যাককে ঘিরে নতুন করে রাজনৈতিক উত্তাপ বাড়তে পারে যোগী রাজ্যে, তেমনটাই মনে করছে রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক মহলের একাংশ।