
সিবিআই এবং এনফোর্সমেন্ট ডায়রেক্টরেট ওই মামলার তদন্ত করছে। অভিযোগ ২০০৬ সালে ম্যাক্সিস সংস্থাটি এয়ারসেলে ৮০ কোটি ডলার বিনিয়োগ করতে চায়। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বাধীন আর্থিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভার কমিটি ওই প্রস্তাব অনুমোদন করতে পারত। কিন্তু তার বদলে অনুমতি দেয় অর্থমন্ত্রক। যদিও ওই বিপুল অঙ্কের বিনিয়োগে অনুমতি দেওয়ার অধিকার অর্থমন্ত্রকের ছিল না। অর্থমন্ত্রক সর্বোচ্চ ৬০০ কোটি টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগের অনুমতি দিতে পারত। সেই সময় চিদম্বরম ছিলেন অর্থমন্ত্রী।
বিনিয়োগে অনুমতি পাওয়ার পরে এয়ারসেল টেলিম্যাক্সিস নামে সংস্থাটি কার্তি চিদম্বরমের ঘনিষ্ঠ এক কোম্পানিকে ২৬ লক্ষ টাকা ঘুষ দেয় বলে অভিযোগ। চিদম্বরম ও তাঁর ছেলে উভয়েই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।