
মাধ্যমিকে ১০০ শতাংশ ছাত্রছাত্রীকে পাশ করিয়েছে রাজ্য সরকার। তারপর উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের মধ্যেও একটা ধারণা তৈরি হয়েছিল, তাদের ক্ষেত্রেও একই জিনিস হবে। কিন্তু দেখা যায় ৯৭ শতাংশের কিছু বেশি সংখ্যক ছেলে-মেয়ে পাশ করে। বাকি আড়াই শতাংশের মতো ছাত্রছাত্রী অকৃতকার্য হয়।
এরপরই শুরু হয় রাজ্যজুড়ে বিক্ষোভ। কোথাও পথ অবরোধ, কোথাও স্কুলের গেটে তালা মেরে দেওয়ার মতো ঘটনা ঘটে। ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে অভিভাবকরাও পাশ করানোর দাবিতে রাস্তায় নেমে পড়েন। পরিস্থিতি বেগতিক বুঝে নবান্নের নির্দেশে পদক্ষেপ করে বিকাশ ভবন।
মহুয়ার উপর যে কোপ পড়তে চলেছে তা এক প্রকার স্পষ্টই হয়ে গিয়েছিল। উচ্চমাধ্যমিকের রেজাল্টের প্রশ্নে মাঝে একদিন মেজাজও হারিয়েছিলেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। দেখা গেল শুক্রবার ব্রাত্য যখন ত্রিপুরার রাজধানী আগরতলা শহরে রয়েছেন দলীয় কাজে তখনই মহুয়াকে সরিয়ে দেওয়ার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হল।