
রবিবার সন্দেশখালির ন্যাজাটে গিয়েছিল তৃণমূলের একটি প্রতিনিধি দল। উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলা তৃণমূলের সভাপতি তথা খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক, মন্ত্রী তাপস রায়, সুজিত বসুরা ছিলেন সেই দলে। তৃণমূল নেতা তাপস রায় বলেন, “বিজেপি এখানে রক্তের হোলি খেলেছে। মানুষকে সন্ত্রস্ত করে রেখেছে। প্রশাসন যা করার করবে।”
২০১৭ সালে বসিরহাটে সাম্প্রদায়িক সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছিল। সেই সময়েও গুজব রুখতে টানা কয়েক সপ্তাহ ইন্টারনেট বন্ধ রাখা হয়েছিল। ফের একই ঘটনা ঘটল বসিরহাটে।
তৃণমূল বিজেপি সংঘর্ষে শনিবার থেকে অগ্নিগর্ভ সন্দেশখালির ন্যজাটের হাটগাছি এলাকা। এখনও পর্যন্ত উদ্ধার হয়েছে তিনজনের দেহ। তৃণমূলের দাবি তাদের ছ’জন কর্মী নিখোঁজ। খুন করে দেহ লোপাট করার অভিযোগ তুলেছে বিজেপি-র বিরুদ্ধে। পাল্টা বিজেপি নেতা মুকুল রায় নাম দিয়ে দাবি করেছেন পাঁচ বিজেপি কর্মীকে খুন করেছে তৃণমূলের বাহিনী।
এই ঘটনায় কেন্দ্রীয় হস্তক্ষেপ চাইছে বিজেপি। সন্দেশখালির ঘটনা গতকালই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে জানান মুকুল রায়। রাতেই রাজ্য সরকারের কাছে রিপোর্ট তলব করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক।