
মাঝেরহাট ব্রিজ ভেঙে পড়ার পর থেকে সেতু আতঙ্কের কথা লোকের মুখে মুখে ঘুরেছে। তারপর উত্তরবঙ্গের ফাঁসিদেওয়া এবং সুন্দরবনের নির্মীয়মাণ ব্রিজ ভেঙে পড়ার পর সেই আতঙ্ক আরও বেড়ে যায়। রাজ্য সরকার তারপর থেকেই এ বিষয়ে তৎপর। শহরের বেশ কয়েকটি ব্রিজের রক্ষণাবেক্ষণ নিয়ে সরকারের তরফেই অসন্তোষ প্রকাশ করা হয়। করুণাময়ী ব্রিজ, বালি ব্রিজ, বিজনসেতু-র মতো একাধিক ব্রিজের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে বেশ কিছু বিধি আরোপ করে সরকার। বেশ কিছু ব্রিজে সম্পূর্ণ বন্ধ করে দেওয়া হয় পণ্যবাহী গাড়ির চলাচল। জেলা আধিকারিকদের নিয়ে সভাও করেন পূর্তমন্ত্রী-সহ দফতরের আধিকারিকরা। নির্দিষ্ট সময় অন্তর যাতে জেলার ব্রিজগুলির স্বাস্থ্য পরীক্ষা হয়, এবং সংস্কার হয় সে বিষয়ে কড়া নির্দেশ দেওয়া হয় নবান্নের তরফে। এ বার রাজ্যের এক হাজার কাঠের সেতুকে কংক্রিটের করতে চলেছে সরকার।