
হুগলির শ্রীরামপুরে বটতলা মোড় ও ডানকুনির অহল্যা বাই রোড অবরোধ করেন বিজেপি কর্মীরা। ব্যারাকপুর চিড়িয়া মোড়ে দীর্ঘক্ষণ চলে পথ অবরোধ। ব্যাপক যানজট তৈরি হয় বিটি রোডে। অন্যদিকে বাঁকুড়ার একাধিক জায়গায় পথ অবরোধ করে বিজেপি। মেদিনীপুর, বীরভূম, হাওড়া-সহ উত্তরবঙ্গের একাধিক জেলাতেও সন্দেশখালি নিয়ে পথে নামে বিজেপি।
ন্যাজাটের ওই ঘটনার প্রতিবাদে রবিবার বিকেলে কলকাতায় বিক্ষোভ মিছিলের ডাক দিয়েছিল বিজেপি-র যুব মোর্চা। দলের রাজ্য দফতর মূরলীধর সেন লেন থেকে মিছিল সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউ দিয়ে খানিকটা এগোতেই মহাত্মা গান্ধী রোডের ক্রসিং-এ মিছিল আটকায় বিরাট পুলিশ বাহিনী। আটক করা হয় একাধিক বিজেপি কর্মীকে।
তৃণমূল বিজেপি সংঘর্ষে অগ্নিগর্ভ সন্দেশখালির ন্যজাটের হাটগাছি এলাকা। এখনও পর্যন্ত উদ্ধার হয়েছে তিনজনের দেহ। তৃণমূলের দাবি তাদের ছ’জন কর্মী নিখোঁজ। খুন করে দেহ লোপাট করার অভিযোগ তুলেছে বিজেপি-র বিরুদ্ধে। পাল্টা বিজেপি নেতা মুকুল রায় নাম দিয়ে দাবি করেছেন পাঁচ বিজেপি কর্মীকে খুন করেছে তৃণমূলের বাহিনী।
এই ঘটনায় কেন্দ্রীয় হস্তক্ষেপ চাইছে বিজেপি। সন্দেশখালির ঘটনা গতকালই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে জানান মুকুল রায়। রাতেই সন্দেশখালির ঘটনায় রাজ্য সরকারের কাছে রিপোর্ট তলব করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক।